শিক্ষক-শিক্ষাকর্মীদের প্রশাসনিক বদলি নিয়ে বিরাট সিদ্ধান্ত…
ছাত্র-শিক্ষক অনুপাত ঠিক রাখার জন্য এই বদলি চালু হয় ২০২৩-এ। ২০২৩ সালের সেই অর্ডারই প্রত্যাহার করল রাজ্য স্কুল শিক্ষা দফতর। শিক্ষকদের বদলি নিয়ে নতুন করে আইনি জটিলতাও চায় না রাজ্য। তাই আপাতত স্থিতাবস্থায় না ফেরা পর্যন্ত কোনও বদলি হবে না বলেই জানানো হয়েছে।
advertisement
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, চাকরিহারা শিক্ষকদের দাবি মেনে নিয়ে যোগ্য এবং অযোগ্য শিক্ষকদের তালিকা প্রকাশ করতে চলেছে এসএসসি৷ সেই তালিকা তৈরির কাজও শুরু হয়েছে বলে এ দিন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুর সঙ্গে হওয়া বৈঠকে চাকরিহারা শিক্ষকদের আশ্বস্ত করা হয়েছে৷ শুধু তাই নয়, চাকরিহারা শিক্ষকদের বেতন দেওয়া হবে কি না, সে বিষয়েও আইনি পরামর্শ নিচ্ছে রাজ্য সরকার৷
আরও পড়ুন: কসবার অশান্তিতে শিক্ষকদের সঙ্গে ভিড়ে মিশে ছিল বহিরাগতরা! চিহ্নিত করা হয়েছে, দাবি করলেন নগরপাল
শুক্রবার বিকাশ ভবনে প্রায় আড়াই ঘণ্টা ধরে শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু সহ এসএসসি এবং স্কুল শিক্ষা দফতরের আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করেন চাকরিহারা শিক্ষক এবং শিক্ষাকর্মীদের ১৩ জন প্রতিনিধি৷ সেই বৈঠকে মূলত তিনটি দাবি তোলেন শিক্ষকরা৷ তার মধ্যে যোগ্য-অযোগ্যদের তালিকা প্রকাশের দাবি মেনে নেয় রাজ্য সরকার৷ শুধু তাই নয়, ২২ লক্ষ ওএমআর প্রকাশের দাবিও মানা হয়েছে৷ তবে ওএমআর-এর মিরর ইমেজ তাদের কাছে নেই বলে এসএসসি-র পক্ষ থেকে চাকরিহারা শিক্ষকদের জানানো হয়েছে৷ সিবিআই তদন্ত করতে গিয়ে আদালতে যে মিরর ইমেজ জমা দিয়েছে, আইনি পরামর্শ নিয়ে সেই মিরর ইমেজই এসএসসি-র কাছে রয়েছে৷