তাছাড়া, শিয়ালদহ স্টেশনটি কলকাতা মেট্রো গ্রিন লাইন প্রসারিত অংশের সঙ্গে সংযুক্ত, যা শহরের দ্রুত পরিবহণ ব্যবস্থায় নির্বিঘ্ন সংযোগ দেয়। এই ডিভিশনাল হেডকোয়ার্টারে , “অমৃত ভারত স্টেশন প্রকল্প”-এর অধীনে রেকর্ড গতিতে অনেক পরিকাঠামো উন্নয়নমূলক কাজ সম্পাদিত হচ্ছে। সদ্য সংস্কার করা শিয়ালদহ স্টেশন কমপ্লেক্সে ১২টি কোচ বিশিষ্ট ইএমইউ রেক ধারণক্ষম একাধিক প্ল্যাটফর্ম, ওয়েটিং রুম এবং ফুড কোর্ট, দোকান এবং এক্সিকিউটিভ রেস্টরুমের মতো সুযোগ সুবিধা-সহ অত্যাধুনিক আধুনিক পরিকাঠামো রয়েছে।
advertisement
সাম্প্রতিক অতীতে, শিয়ালদহ দক্ষিণ স্টেশনে একটি নতুন প্রবেশ/প্রস্থান গেট খোলা হয়েছে এবং পথচারীদের মেট্রো স্টেশনে সহজে পৌঁছানোর সুবিধার্থে একটি সাবওয়েও খোলা হয়েছে।সংক্ষেপে, শিয়ালদহ স্টেশন কলকাতার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পরিবহণ কেন্দ্র, যা অসংখ্য যাত্রীর চাহিদা মেটাতে ব্যাপক সংযোগ, আধুনিক পরিকাঠামো এবং বিস্তৃত পরিসরের পরিষেবা প্রদান করে, যা শহরের অর্থনৈতিক ও সামাজিক কাঠামোতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখে।
আরও পড়ুন : রাজ্যের মুকুটে বড় পালক, মিলল কেন্দ্রের স্বীকৃতি! দেশের সেরা এবার সাঁওতালডিহি
শিয়ালদহ বিভাগের সদর দফতর হল ডিআরএম বিল্ডিং, যা শিয়ালদহ স্টেশনের ১ নং প্ল্যাটফর্মের পাশে অবস্থিত। সুন্দর শিয়ালদহ ডিআরএম বিল্ডিংটি ১৮৬৯ সালে নির্মিত হয়েছিল এবং তখন থেকে এটি ৭১৫ কিমি দীর্ঘ শিয়ালদহ বিভাগের প্রশাসনিক কেন্দ্র, যা ১০০% বিদ্যুতায়িত। বাংলা নববর্ষ উৎসবের প্রাক্কালে, শিয়ালদহ ডিআরএম বিল্ডিংটি স্থায়ীভাবে চোখ ধাঁধাঁনো আলোকসজ্জায় আলোকিত করা হয়েছে।