এত কিছুর পর এখনও পর্যন্ত পরিষ্কার নয়, কাগজগুলো কেন ওখানে পোড়ানো হল? সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, কাগজগুলি অধিকাংশই বিহারের নথি। তার মধ্যে আসানসোলের খনি অঞ্চলের কিছু কাগজপত্র রয়েছে। অনেকেই মনে করছেন, এই কাগজপত্র গুলি কোনো অডিট ফার্মের হতে পারে। যার মধ্যে বীরভূম জেলারও বেশ কিছু ব্যবসায়ীর কাগজপত্র রয়েছে। প্রশ্ন,যদি কোন অডিট ফার্মের হয়ে থাকে, তাহলে তারা লরিতে করে বইয়ে এত ব্যয় করে রাতারাতি ওখানে কেন পোড়াতে যাবে?এটা কি অন্য কোনও রাজ্যের পাপ? এ রাজ্যে এনে স্খলন করার চেষ্টা করছিল?
advertisement
আরও পড়ুন: নিয়োগ দুর্নীতিতে আজ বড় কিছু ঘটবে? ইডি-র কাছে যাচ্ছেন এক 'রহস্যময়ী'! তোলপাড় বাংলা
তাড়দহ পঞ্চায়েতের উপপ্রধান রাকেশ রায়চৌধুরী জানান, ওই ষড়যন্ত্র করেছে বিজেপি এবং আইএসএফ। যদি তাঁর নাম প্রমাণ হয়, তাহলে তিনি নিজেই ফাঁসি কাঠে ঝুলে যাবেন। ওই জমি ২০১১ সালে গৌতম মণ্ডল এবং রাকেশ রায়চৌধুরী বিক্রি করেছিলেন রাজেশ সিংকে। রাজেশ সিং পরে জমিটি ক্যাপ্টেন তিওয়ারিকে দিয়ে দেয়। ক্যাপ্টেন তিওয়ারি পাঁচিল দিয়ে জমিটিকে প্লটিং করবার জন্য কাজ শুরু করেছিল।
আরও পড়ুন: কী ইঞ্জেকশন দেওয়া হচ্ছে অনুব্রতকে! আইনজীবীদের গোপনে যা জানালেন কেষ্ট, তুমুল চাঞ্চল্য
তার মধ্যে এই ঘটনা রীতিমতো আতঙ্কের পরিবেশ সৃষ্টি করেছে। ওই কাগজ গুলির মধ্যে রাজ্য সরকারের কোনও দুর্নীতির কাগজ যে নেই, সেটা কিন্তু প্রাথমিকভাবে জেনে গিয়েছে সিবিআই। প্রশ্ন, রাতের বেলায় আগুন ধরানোর মানে কি এটাই ছিল? সকাল হওয়ার আগে সবকিছু আগুনে ভষ্মীভূত হয়ে যাবে! এবং রাজ্য সরকারকে পোড়ানোর দায়ে আবার আক্রমণ করা যাবে ? এই ধরনের তথ্য তাড়দহ পঞ্চায়েতে যথেষ্ট গুঞ্জন সৃষ্টি করেছে।