যদি পঞ্চায়েত প্রধানের কাছ থেকেই টাকা উদ্ধার হয় তাহলে তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। পর্যবেক্ষণে জানাল আদালত। মনরেগা প্রকল্পের টাকা তছরুপের অভিযোগে ২০২২ সালে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন উত্তর দিনাজপুরের এক বাসিন্দা। গত বছরের ৩১ অক্টোবর বিষয়টি খতিয়ে দেখার জন্য উত্তর দিনাজপুরের জেলাশাসককে নির্দেশ দেয় কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ।
advertisement
আরও পড়ুন: ‘দেশের নেতা কেমন হয়!’ মোদিকে হারাতে আসল পরিকল্পনা বলে দিলেন মমতা
অনুসন্ধানের পর চলতি বছরের ৩০ জানুয়ারি ৩টি প্রকল্পের থেকে তালিকা প্রকাশ করেন জেলাশাসক এবং জগদীশপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধানের কাছ থেকে প্রায় ৪ লাখ ২০ হাজার টাকা উদ্ধারের নির্দেশ দেন জেলাশাসক। অনুসন্ধানে অসন্তোষ প্রকাশ করে ফের আদালতের দ্বারস্থ হন মামলাকারী।
আরও পড়ুন: এক হাতের লেখাতেই লুকিয়ে বিরাট রহস্য! নিয়োগ দুর্নীতিতে সিবিআই যা পেল, আঁতকে ওঠার মতো
আদালতের আগের নির্দেশ যথাযথভাবে পালন হয়নি বলে পর্যবেক্ষণে জানিয়েছে আদালত। সার্বিক অনুসন্ধান করেননি জেলাশাসক। এমনই মন্তব্য আদালতের। শুধুমাত্র তিনটি প্রকল্পে দুর্নীতির তথ্য কেন সামনে আনা হল। জেলাশাসকের অধীনে তো আরও অনেক প্রকল্প রয়েছে। সেগুলির ক্ষেত্রে কী অনুসন্ধান হয়েছে? প্রশ্ন বিচারপতির।