TRENDING:

Sandip Ghosh: সর্বনাশ! সন্দীপের বিরুদ্ধে আরও বিস্ফোরক অভিযোগ প্রকাশ্যে! ভয়ঙ্কর ঘটনা ২২-২৩ সালে

Last Updated:

Sandip Ghosh: গোটা আরজি কর হাসপাতাল জুড়ে দেখা দেয় স্যালাইনের তীব্র সংকট। তবুও ওই সংস্থাকে টাকা না দিয়ে পাল্টা তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানান সন্দীপ ঘোষ।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
কলকাতা: আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের আরও কেলেঙ্কারি প্রকাশ্যে এল। জানা গিয়েছে, ২০২২ সালের জুলাই মাসে আরজি কর হাসপাতালে স্যালাইন সংকট দেখা দেয়। হঠাৎ করেই রাতে ট্রমা কেয়ার সেন্টারে স্যালাইন শেষ হয়ে যায়। জানা যায় যে স্যালইন সরবরাহকারী সংস্থা স্যালাইন দিত, তাদের দীর্ঘদিন ধরে টাকা বাকি। ফলে তারা স্যালাইন সরবরাহ বন্ধ করে দেয়।
ভয়ঙ্কর অভিযোগ সন্দীপের বিরুদ্ধে
ভয়ঙ্কর অভিযোগ সন্দীপের বিরুদ্ধে
advertisement

গোটা আরজি কর হাসপাতাল জুড়ে দেখা দেয় স্যালাইনের তীব্র সংকট। তবুও ওই সংস্থাকে টাকা না দিয়ে পাল্টা তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানান সন্দীপ ঘোষ। উঠে আসছে এমনটাই অভিযোগ। শেষমেষ কামারহাটি সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজ, কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ থেকে বাড়তি স্যালাইন নিয়ে পরিস্থিতি মোকাবিলা করা হয়।

আরও পড়ুন: পশ্চিমবঙ্গ সহ ১৮ রাজ্যের মুখ্যসচিবকে তলব সুপ্রিম কোর্টের! হাজির না হলেই ওয়ারেন্ট জারি

advertisement

এখানেই শেষ নয়, ২০২৩ সালের জানুয়ারি মাসে হাসপাতালের মর্গ থেকে চারটি মরদেহ লোপাটের অভিযোগ ওঠে। অভিযোগ, মৃতদের পরিবারকে না জানিয়ে মরদেহ অন্য মেডিক্যাল কলেজে ফরেনসিক মেডিসিনের ওয়ার্কশপের জন্য ভাড়া দেওয়া হয়। এই কাজের জন্য মৃতদেহের রেজিস্ট্রার পর্যন্ত লোপাট করা হয় বলে অভিযোগ।

সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ করেন তৎকালীন আরজি করের ফরেনসিক মেডিসিন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান সোমনাথ দাস। অভিযোগের পরপরই অবশ্য সোমনাথ দাসকে দ্রুত বদলি করে দেওয়া হয়। জাতীয় মানবাধিকার কমিশন এই বিষয়ে সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ আনে। নিজের পছন্দের যে জুনিয়ার ডাক্তার, ইন্টার্নদের দল, তাদের নিয়মিত মদ্যপানের ব্যবস্থা করা হত গেস্ট হাউসে। কলেজের ফেস্টে নিজের কাছের ছাত্রছাত্রীদের দেদার ফুর্তির ব্যবস্থা করার অভিযোগও উঠেছে সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
ফাঁকা জায়গার লাগবে না, আমবাগানেই হচ্ছে কুইন্টাল কুইন্টাল ফলন! বিনা ব্যয়ে লাভ পাচ্ছেন চাষি
আরও দেখুন

এছাড়াও হাসপাতালে সিসিটিভি লাগানোর জন্য ১৪ লক্ষ টাকা খরচ দেখানো হয়। তবে আদৌ পর্যাপ্ত সিসিটিভি ছিল না বলে অভিযোগ। এমনকি যে চেস্ট মেডিসিন বিভাগে এই ভয়ঙ্কর ঘটনা ঘটল, সেখানেও সিসিটিভির অস্তিত্ব প্রায় ছিলই না। এই নিয়ে সুপ্রিম কোর্টেও আন্দোলনকারীদের আইনজীবীরা অভিযোগ করেন।

বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
Sandip Ghosh: সর্বনাশ! সন্দীপের বিরুদ্ধে আরও বিস্ফোরক অভিযোগ প্রকাশ্যে! ভয়ঙ্কর ঘটনা ২২-২৩ সালে
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল