TRENDING:

‘‘সব ক্ষেত্রেই রাজ্য 'এগিয়ে', 'পিছিয়ে' শুধু ডিএ-তে...’’খোঁচা শমীকের

Last Updated:

ডিএ নিয়ে রাজ্য সরকারের সুপ্রিম কোর্টে যাওয়া প্রসঙ্গে ঠিক এই ভাষাতেই সরকারকে আক্রমণ করলেন রাজ্য বিজেপির প্রধান মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
ভেঙ্কটেশ্বর লাহিড়ী, কলকাতা- ‘‘রাজ্য সরকার ডিএ দিতে পারছে না, সব ক্ষেত্রেই রাজ্য এগিয়ে, শুধু ডিএ-তেই পিছিয়ে পড়েছে। এই সরকার রাজ্য সরকারি কর্মীদের সঙ্গে প্রতারণা করছে। এর আগে যখন হাইকোর্ট নির্দিষ্ট সময়সীমা বেঁধে দিয়েছিল ডিএ দেওয়ার জন্য । বিষয়টিকে বিচারাধীন রেখে দিয়ে ডিএ দিতে না পারার ব্যর্থতা থেকেই দৃষ্টি ঘোরাতে চাইছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার।’’ ডিএ নিয়ে রাজ্য সরকারের সুপ্রিম কোর্টে যাওয়া প্রসঙ্গে ঠিক এই ভাষাতেই সরকারকে আক্রমণ করলেন রাজ্য বিজেপির প্রধান মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য।
‘‘সব ক্ষেত্রেই রাজ্য 'এগিয়ে', 'পিছিয়ে' শুধু ডিএ-তে...’’খোঁচা শমীকের
‘‘সব ক্ষেত্রেই রাজ্য 'এগিয়ে', 'পিছিয়ে' শুধু ডিএ-তে...’’খোঁচা শমীকের
advertisement

পাশাপাশি তিনি এও বলেন, ‘‘সুপ্রিম কোর্টে গেছে রাজ্য সরকার। কিন্তু আমাদের বিশ্বাস সুপ্রিম কোর্টও তাদের রায় সরকারি কর্মচারীদের পক্ষেই দেবে। এই সরকার কর্মচারীদের নিয়ে দুয়ারে সরকারে যাচ্ছে, অথচ তাঁদের বকেয়া প্রাপ্য ডিএ দিচ্ছে না।’’ প্রসঙ্গত, ডিএ মামলায় হাইকোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে গেছে রাজ্য। শুক্রবার এসএলপি দাখিল করেছে রাজ্য। রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের ডিএ-কে ন্যায়সঙ্গত বলে হাইকোর্ট। ডিএ রায় পুনর্বিবেচনার আবেদন খারিজ করে বিচারপতি হরিশ ট্যান্ডন ডিভিশন বেঞ্চ। ২০ অগাস্টের মধ্যে বকেয়া ডিএ নিয়ে নীতি রূপায়ন করে রাজ্যের মুখ্যসচিবকে ডিএ দেওয়ার নির্দেশ দেয় বিচারপতি ট্যান্ডন ডিভিশন বেঞ্চ।

advertisement

আরও পড়ুন- ‘ফিরহাদ হাকিম হলেন ডেঙ্গি মিনিস্টার, ডেঙ্গি চেয়ারম্যান...’ কটাক্ষ দিলীপের

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
নতুন নয় পুরনো সামগ্রিক বেচেই লক্ষী লাভ, জানুন কী ভাবে শুরু করবেন এই ব্যবসা
আরও দেখুন

কেন্দ্রীয় হারে কি ডিএ পাবেন রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা? আইনি লড়াই জারি। হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চ থেকে মামলা গড়ায় ডিভিশন বেঞ্চে। ডিএ মামলায় রায় পুনর্বিবেচনার আর্জি জানিয়েছিল রাজ্য। কিন্তু সেই আর্জি খারিজ হয়ে যায়। সিঙ্গল বেঞ্চের রায়ই বহাল রাখে হাইকোর্টের বিচারপতি হরিশ টন্ডন এবং বিচারপতি রবীন্দ্রনাথ সামন্তর ডিভিশন বেঞ্চ। ফলে আগামী ৩ মাসের মধ্যে কর্মচারীদের বকেয়া ডিএ মিটিয়ে দিতে হবে রাজ্য সরকারকে। সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করেই এবার মামলা দায়ের হল সুপ্রিম কোর্টে। বিচারপতি দেবাশিস করগুপ্ত এবং বিচারপতি শেখর ববি শরাফের ডিভিশন বেঞ্চ স্যাটের রায় খারিজ করে দেয়। বলা হয় মহার্ঘ ভাতা সরকারি কর্মচারিদের ন্যায্য পাওনা। ২০১৯ সালে রাজ্যকে ছয় মাসের মধ্যে কর্মীদের বকেয়া ভাতা মেটানোর নির্দেশ দেওয়া হয়। সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে ২০২০ সালে ফের আদালতের দ্বারস্থ হয় রাজ্য। ২০২০ সালে বকেয়া ডিএ মেটানোর নির্দেশ দেয় আদালতের ডিভিশন বেঞ্চ।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
‘‘সব ক্ষেত্রেই রাজ্য 'এগিয়ে', 'পিছিয়ে' শুধু ডিএ-তে...’’খোঁচা শমীকের
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল