ঘটনার পর পরই সোশ্যাল মিডিয়ায় একাধিক জায়গায় ছড়িয়ে পড়ে নির্যাতিতা তরুণীর ছবি। এদিনের শুনানিতে এ প্রসঙ্গে কড়া নির্দেশ দিল দেশের সর্বোচ্চ আদালত। জুনিয়র ডাক্তারদের আইনজীবীকে প্রধানবিচারপতি প্রশ্ন করেন, ‘‘আপনারা এই ছবিগুলো পেলেন কীভাবে?’’
advertisement
সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ, সমস্ত সোশ্যাল মিডিয়া থেকে নির্যাতিতার দেহের ছবি সরিয়ে ফেলতে হবে। প্রসঙ্গত, এদিনের শুনানিতে প্রশ্ন তোলা হয় তরুণী চিকিত্সকের ময়না তদন্তের প্রক্রিয়া নিয়েও।
সিবিআইয়ের তরফে জানানো হয়, ময়নাতদন্ত কখন করা হয়েছে— সেই সময়ের উল্লেখ নেই। যদিও রাজ্যের আইনজীবীর যুক্তি, সব কিছু উল্লেখ রয়েছে। তখন আইনজীবী ফিরোজ এডুলজি বলেন, “দুপুর আড়াইটা থেকে রাত সাড়ে ১১টা পর্যন্ত শুধুমাত্র ১০ বার জিডি এন্ট্রি করা হয়েছে। পুরোটা পরে তৈরি করা হয়নি তো? অনেক রহস্য রয়েছে।” সেই সংশয়ের প্রেক্ষিতে রাজ্যের তরফে জানানো হয়, জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সেখানে উপস্থিত ছিলেন। সন্দেহ হলে তাঁর কাছে রিপোর্ট চাওয়া হোক। সিবিআই-এর তরফও আদালতে জানানো হয়, ফরেন্সিক রিপোর্ট নিয়ে তাদের মনেও প্রশ্ন রয়েছে। তাই কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সেটি এমসে পাঠাতে চায়। আইনজীবী এডুলজির মন্তব্য,তাঁর ২৭ বছরের কর্মজীবনে এমন মামলা তিনি দেখেননি।