তথ্য-প্রমাণ নষ্টের চেষ্টার অভিযোগ তোলেন আন্দোলনকারীরা। রাতে অবশ্য কাজ বন্ধ রাখার নোটিস পাঠিয়েছিল সিবিআই। আর এই ঘটনাকে কেন্দ্র করেই বুধবার ফের উত্তাল হল আরজি কর হাসপাতাল এলাকা। শুধু তাই নয়, চেস্ট মেডিসিন বিভাগের প্রধান অরুণাভ দত্ত চৌধুরীকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখানো হয় ফার্মাসিউটিক্যাল ওয়ার্কাস এমপ্লয়িদের তরফে।
আরও পড়ুন: ‘আমি জানি কোনটা আসল আন্দোলন? কোনটা নকল,’ ফাঁসির দাবিতে এবার পথে নামবেন মমতা
advertisement
তাঁদের প্রশ্ন, ‘কেন ভাঙা হচ্ছিল সেমিনার হল লাগোয়া ঘর?’ তাঁদের মূল বক্তব্য, তিনি বিভাগীয় প্রধান হয়েও, যেখানে হত্যার ঘটনা ঘটেছে সেখানে কী করে সংস্কারের কাজ করতে দিতে পারেন। যদিও বিভাগীয় প্রধান অরুণাভ দত্ত চৌধুরীর দাবি, এই অনুমতি তিনি দেননি। তার অনুমতি দিয়েছেন অধ্যক্ষ। তিনি বরং কাজ বন্ধ করিয়ে দেন।
অরুণাভ দত্ত চৌধুরী বলেন, “প্রিন্সিপ্যাল তখন সন্দীপ ঘোষই ছিলেন। তার অর্ডার আমি কিছু পাইনি। যা কিছু পেয়েছেন এক্সিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়াররা পেয়েছেন। আমাকে কোনও অর্ডারও দেখানো হয়নি। আমি অনুমতি দেওয়ার কেউ নই। পিজিটির যে ঘরটা হবে, সেটা বড় করার প্ল্যান ছিল। আমি তো ফরেন্সিকের লোক নয় যে বলব প্রমাণ লোপাট হতে পারে। নতুন প্রিন্সিপ্যাল জানতেন কিনা আমি বলতে পারছি না।”
