আনিস খান মামলায় আক্ষেপ প্রকাশ করেন এজি। তিনি বলেন, ‘‘আমি বলেছিলাম যে এই সিভিক ভলেন্টিয়ার নিয়োগ বন্ধ করা উচিত।’’ বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার মন্তব্য, ‘‘চুক্তিভিত্তিক হওয়ায় সিভিক ভলেন্টিয়ারদের কি কোনও দায়িত্ব নেই।’’ আনিস খানের বাড়িতে মাঝরাতে অভিযানে হয় সিভিক ভলেন্টিয়ারের নেতৃত্বে। সিট তদন্তে উঠে এসেছে এমনই তথ্য বলে আগেই আদালতে জানান এজি।
advertisement
আরও পড়ুন - মাটির তলায় লুকিয়ে আছে ২২টি কুঠুরি! তাজমহল নিয়ে বিস্ফোরক তথ্য প্রকাশ করল এএসআই
এজি জানান, ময়নাতদন্ত বা ফরেনসিক তদন্তে আনিস খানের শ্বাসরোধের কোনও প্রমাণ মেলেনি। কোনও নখের আঁচড়ের চিহ্ন বা ছড়ে যাওয়া আঁচড়ের চিহ্ন নেই।
আরও পড়ুন - পার্সোনালিটি টেস্ট না দিয়েই মন্ত্রীর মেয়ের চাকরি, এসএসসি স্বীকার করার পর সিবিআই অনুসন্ধানের নির্দেশ আদালতের
আনিস খান মামলায় বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা জানান, সুপ্রিম কোর্ট স্পষ্ট করে দিয়েছে যে পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ সেই পুলিশের তদন্ত করা উচিত নয়। নিহতের পরিবারের সুবিচারের স্বার্থে এই তদন্ত অভিযুক্ত পুলিশকে দিয়ে করানো উচিৎ নয়। অতিরিক্ত পুলিশ সুপারের বিরুদ্ধে তদন্ত হয়েছে। অতিরিক্ত পুলিশ সুপারের বিরুদ্ধে পদক্ষেপের প্রস্তাব আছে। আনিসের বাড়িতে পুলিশ পৌঁছনোর পিছনে হিজাব ইস্যুই কারণ।এএসআই নির্মল দাস-সহ পুলিশ কর্মীরা কেউই জানতেন না আনিস খান কে। ওই রাতে আনিসের বাড়িতে যাওয়া পুলিশ কর্মীরা কেউ জানতেন না আনিস খানকে।