সূত্রের খবর, রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ দফতরের সঙ্গে পরিষদীয় দফতরের দায়িত্বেও ছিলেন পার্থ। তাই কাজের সুবিধার জন্যই তাঁকে মুখ্যমন্ত্রীর পাশের আসনটি দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু, এখন তিনি যখন মন্ত্রিসভাতেই নেই, তাই তাঁর আর মুখ্যমন্ত্রীর পাশের আসনে বসার কোনও মানে নেই । বর্তমানে সেখানে অন্য কোনও গুরুত্বপূর্ণ পদে থাকা মন্ত্রী বসবেন। বিধানসভা সূত্রে খবর, হয়তো মুখ্যমন্ত্রীর পাশের আসনটি পেতে পারেন রাজ্যের পুর ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম।
advertisement
আরও পড়ুন: জগদীপ ধনখড়কে ভালই চেনা, কিন্তু জানেন কি তাঁর জীবনের ইতিহাস
আরও পড়ুন: পুজোয় পর্যটকদের বড় পাওনা, পুজোর আগেই জেলার পর্যটন কেন্দ্রগুলিতে বড় পরিকল্পনা নবান্নের
শুক্রবারই ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে। তাঁর বর্তমান ঠিকানা প্রেসিডেন্সি জেল। আদালতের নির্দেশ মতো গত কাল রাতেই তাঁকে নিয়ে আসা হয় সংশোধনাগারে। সেখানে ২২ নম্বর ওয়ার্ডের ২ নম্বর কেবিনে রাখা হয়েছে প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রীকে। সেই ঘরে একটি মাত্র সিলিং ফ্যান রয়েছে। জেল কর্তৃপক্ষ সূত্রে খবর, আর পাঁচ-জন সাধারণ বন্দির মতোই রাখা হয়েছে প্রাক্তন মন্ত্রীকে। এমনিতে শারীরিক কারণে খাওয়ার নানাবিধ নিয়ম মানতে হয় পার্থকে। সেই নিয়ম মেনেই শুক্রবার রাতে রুটি আর তরকারি খেয়েছেন পার্থ। খুব হালকা ঘুম হয়েছে পার্থর, শোনা গিয়েছে তেমনই। শুক্রবার আদালতের চলতি শুনানিতে জামিন পাননি পার্থ চট্টোপাধ্যায়। আপাতত ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে আদালতের তরফ থেকে। ফলে আগামী ১৮ অগাস্ট ফের তাঁকে আদালতে পেশ করা হতে পারে বলে খবর। অন্য দিকে অর্পিতা রয়েছএন আলিপুর মহিলা সংশোধনাগারে। ফলে আগামী এক পক্ষকালের কিছু সময় তাঁদের কাটবে কারাগারের অন্ধকারে।