Vice President Election 2022: জগদীপ ধনখড়কে ভালই চেনা, কিন্তু জানেন কি তাঁর জীবনের ইতিহাস

Last Updated:
ওকালতি পেশার সঙ্গে যুক্ত ধনখড় জুনিয়র থেকেও বড় বড় পদে আসীন ছিলেন৷ তিনি চেম্বারে দীর্ঘদিন ওকালতি করতে থাকতেন৷
1/4
#কলকাতা: উপরাষ্ট্রপতি পদদে নির্বাচনের জন্য এনডিএ রাজস্থানের বাসিন্দা জগদীপ ধনখড়কে প্রার্থী করেছে৷ রাজস্থানের সঙ্গে সম্পর্ক রাখা ধনখড় শেষ কাজ করেছেন পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল হিসেবে ৷ কিন্তু তাঁর শুরুটা ঠিক কোথায়? রাজস্থানের জগদীপ পেশায় উকিল৷  জয়পুরে কেরিয়ারের শুরু৷ Photo- File 
#কলকাতা: উপরাষ্ট্রপতি পদদে নির্বাচনের জন্য এনডিএ রাজস্থানের বাসিন্দা জগদীপ ধনখড়কে প্রার্থী করেছে৷ রাজস্থানের সঙ্গে সম্পর্ক রাখা ধনখড় শেষ কাজ করেছেন পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল হিসেবে ৷ কিন্তু তাঁর শুরুটা ঠিক কোথায়? রাজস্থানের জগদীপ পেশায় উকিল৷  জয়পুরে কেরিয়ারের শুরু৷ Photo- File 
advertisement
2/4
জগদীপ ধনখড় ১৯৫১ সালে ঝুনঝুন জেলার কিঠান গ্রামে জন্মেছেন৷ ধনখড় রাজস্থান, রাজনীতি সবকিছুর আগে রাখেন নিজের ওকালতিকে৷ ১৯৭৯ সালে তিনি ওকালতিতে কেরিয়ার শুরু করেন৷ প্রথমে জুনিয়র ছিলেন৷ বর্তমানে রাজস্থানের হাইকোর্টে এডিশ্রল সলিসিটর জেনারেল আরডি রাস্তোগিকে ধনখড়কে নিজের গুরু মানেন৷ রাস্তোগী বলেন জগদীপ ধনখড়ের ওকালতি নিয়ে একেবারে গভীর টান ছিল৷ তিনি ফৌজদারী মামলা ও ইন্টারন্যাশানাল আরবিট্রেশনের মামলায় মাস্টার ছিলেন৷  Photo- File 
জগদীপ ধনখড় ১৯৫১ সালে ঝুনঝুন জেলার কিঠান গ্রামে জন্মেছেন৷ ধনখড় রাজস্থান, রাজনীতি সবকিছুর আগে রাখেন নিজের ওকালতিকে৷ ১৯৭৯ সালে তিনি ওকালতিতে কেরিয়ার শুরু করেন৷ প্রথমে জুনিয়র ছিলেন৷ বর্তমানে রাজস্থানের হাইকোর্টে এডিশ্রল সলিসিটর জেনারেল আরডি রাস্তোগিকে ধনখড়কে নিজের গুরু মানেন৷ রাস্তোগী বলেন জগদীপ ধনখড়ের ওকালতি নিয়ে একেবারে গভীর টান ছিল৷ তিনি ফৌজদারী মামলা ও ইন্টারন্যাশানাল আরবিট্রেশনের মামলায় মাস্টার ছিলেন৷  Photo- File 
advertisement
3/4
হাইকোর্ট বারের প্রাক্তন মহাসচিব প্রহলাদ শর্মা বলেন , ‘‘জগদীপ ধনখড় ৩৫ বছরের সবচেয়ে যুবা হাইকোর্ট বার অধ্যক্ষ হয়েছিলেন৷ সবচেয়ে যুবা সিনিয়র অ্যাডভোকেট নাম হওয়ার রেকর্ড তাঁর রয়েছে৷ ১৯৯০ সালে তিনি বরিষ্ঠ অধিকর্তা হয়ে যান৷ আর বার কাউন্সিল অফ রাজস্থানের সদস্য নির্বাচিত হন৷  Photo- File 
হাইকোর্ট বারের প্রাক্তন মহাসচিব প্রহলাদ শর্মা বলেন , ‘‘জগদীপ ধনখড় ৩৫ বছরের সবচেয়ে যুবা হাইকোর্ট বার অধ্যক্ষ হয়েছিলেন৷ সবচেয়ে যুবা সিনিয়র অ্যাডভোকেট নাম হওয়ার রেকর্ড তাঁর রয়েছে৷ ১৯৯০ সালে তিনি বরিষ্ঠ অধিকর্তা হয়ে যান৷ আর বার কাউন্সিল অফ রাজস্থানের সদস্য নির্বাচিত হন৷  Photo- File 
advertisement
4/4
ওকালতি পেশার সঙ্গে যুক্ত ধনখড় জুনিয়র থেকেও বড় বড় পদে আসীন ছিলেন৷ তিনি চেম্বারে দীর্ঘদিন ওকালতি করতে থাকতেন৷ এখনও তাঁর চেম্বার বইতে ভর্তি৷ তাঁর কাজের সময়ে তাঁরা ৩০ থেকে ৩৫ জন উকিল কাজ করতেন৷ তাঁর এত ক্লায়েন্ট থাকত যে জুনিয়রদের উঠে সিট ছেড়ে দিতে হত৷ পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল হওয়ার আগে শেষ জীবনে কর্পোরেট কেস নিয়ে কাজ করতেন৷  Photo- File 
ওকালতি পেশার সঙ্গে যুক্ত ধনখড় জুনিয়র থেকেও বড় বড় পদে আসীন ছিলেন৷ তিনি চেম্বারে দীর্ঘদিন ওকালতি করতে থাকতেন৷ এখনও তাঁর চেম্বার বইতে ভর্তি৷ তাঁর কাজের সময়ে তাঁরা ৩০ থেকে ৩৫ জন উকিল কাজ করতেন৷ তাঁর এত ক্লায়েন্ট থাকত যে জুনিয়রদের উঠে সিট ছেড়ে দিতে হত৷ পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল হওয়ার আগে শেষ জীবনে কর্পোরেট কেস নিয়ে কাজ করতেন৷  Photo- File 
advertisement
advertisement
advertisement