আসানসোলের বিশেষ সিবিআই আদালতে এই অভিযোগ করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা৷ সিবিআই সূত্রে আরও খবর মিলেছে৷ পাঁচ-সাত জন সাক্ষীর বয়ান রেকর্ড করার সময় সাক্ষীরাই এই অভিযোহ সিবিআই-এর কাছে করেছেন৷ আধিকারিকরা সেই কারণেই রত্নেশের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ এনেছেন৷ রত্নেশ নিজে জেলে থাকলেও তাঁর সাঙ্গপাঙ্গরা রেয়েছে জেলের বাইরেই৷ সিবিআই সূত্রের খবর, তাঁদের মাধ্যমেই সাক্ষীদের ভয় দেখানোর মতো কাজ করা হচ্ছে৷
advertisement
আরও পড়ুন: বিধায়ক ছিলেন, আবার ইতিহাসের শিক্ষক! স্কুলে না এসেও বেতন পাওয়ার দিন শেষ হল জীবনের
আরও পড়ুন: জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষার্থীদের জন্য ছাড়বে এই বিশেষ ট্রেন, জানুন সময়সূচি
কয়লা পাচারের অন্যতম অভিযুক্ত রত্নেশ দীর্ঘ দু’বছর ধরে ফেরার ছিলেন৷ এর পর ৩১ জানুয়ারি তিনি আত্মসমর্পণ করেন৷ বর্তমানে তিনি জেল হেফাজতে রয়েছেন৷ এই কাণ্ডের অন্যতম অভিযুক্ত অনুপ মাজি ওরফে লালার সঙ্গে তাঁর দীর্ধদিনের যোগাযোগ৷ লালার ঘনিষ্ট ছিলেন রত্নেশ৷ সেই সূত্রেই কয়লা পাচারের কাজে যুক্ত হয়েছিলেন৷
তাঁর ছিল লরি অর্থাৎ পণ্যবাহী যানের ব্যবসা৷ তাঁর লরীতেই সম্ভবত কয়লা পাচার করা হত৷ পাশাপাশি, যাতায়াতের পথে কোনও প্রশাসনিক বাধা পেলে সেটাও সামলানোর দায়িত্ব ছিল রত্নেশের৷ এক কথায় তিনি লালার লিংকম্যান হিসাবে কাজ করতেন৷ এ ছাড়াও তাঁর সঙ্গে ইসিএল-এর একাধিক কর্মীর যোগ ছিল বলে জানা গিয়েছে৷