পুলিশ সূত্রে খবর, পুরনো বিবাদের জেরেই শেখ রিয়াজুদ্দিন খুন করে উজ্জ্বলকে। বাসের মধ্যেই রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয়রা৷ তাড়াতাড়ি একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকেরা মৃত বলে ঘোষণা করেন। ঘটনার ব্যাপকতা বুঝে এলাকা থেকে চম্পট দেয় অভিযুক্ত শেখ রিয়াজুদ্দিন৷ ঘটনাস্থলে থাকা ব্যক্তিদের বয়ান ও রাস্তার সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ দেখে পুলিশ জানতে পারে অভিযুক্তের গতিবিধি। অভিযুক্তের মোবাইল নম্বরের লোকেশনও দেখে পুলিশ।
advertisement
আরও পড়ুন: একশো দিনের ভুয়ো টাকা উদ্ধারে সময় বেঁধে দিল নবান্ন, আরও কড়া নির্দেশ
আরও পড়ুন: সঙ্কটে মুখ্যমন্ত্রী সোরেনের বিধায়ক পদ! নিরাপদ ডেরায় বিধায়করা, ঝাড়খণ্ডে নাটক শুরু
আরও পড়ুন: অনন্তের জন্য দুবাইয়ে ৮০ মিলিয়ন ডলারের বাড়ি কিনলেন মুকেশ, নয়া সংযোজন আম্বানিদের
ঘটনার কিছু সময়ের মধ্যেই অভিযুক্ত শেখ রিয়াজুদ্দিনকে গ্রেফতার করে কসবা থানার পুলিশ। তদন্তে জানা যায়, শুক্রবার রাতে উজ্জ্বল হালদার ও শেখ রিয়াজুদ্দিনের মধ্যে পুরনো বিবাদের জেরে বচসা শুরু হয়৷ বচসা হাতাহাতিতে পৌছাতেই ফল কাটার ধারালে ছুরি নিয়ে আঘাত করে শেখ রিয়াজুদ্দিন। তার জেরে উজ্জ্বল হালদার বাসের মধ্যেই লুটিয়ে পড়ে। যদিও পুলিশের অনুমান রাতের দিকে মদের আসরে এই বচসা সূত্রপাত। ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার খুনে ব্যবহৃত অস্ত্র।