আরও পড়ুন- নিরাপত্তায় মোড়া কলকাতা, বছরের শেষ দিন শহরে ৩ হাজার পুলিশ, ১ জানুয়ারিও কড়াকড়ি
* অবিলম্বে সব সেফ হোম প্রস্তুত করতে হবে। রাজ্যে করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের সময় ১২ হাজারের বেশি সেফ হোম ছিল। সেগুলো আবার সব প্রস্তুত করতে হবে।
* করোনা পরীক্ষা দ্বিগুণ থেকে তিনগুণ করার আবেদন সব সরকারি,বেসরকারি ল্যাবগুলিকে।
advertisement
* কালিম্পং,ঝাড়গ্রাম,দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় নতুন আরটিপিসিআর ল্যাব খুব দ্রুত চালু হয়ে যাবে।
* স্থল সীমান্ত এবং পোর্টগুলিতে আরো কড়া নজরদারির সিদ্ধান্ত। যাতে বিদেশ থেকে আসা ব্যক্তিদের সবার করোনা পরীক্ষা করা যায়,নজরদারির মধ্যে রাখা যায়।
* যে সমস্ত বিদেশ থেকে আগত যাত্রী হোম আইসলেশনে ৮ দিন থাকছেন,তাঁদের অষ্টম দিনের মাথায় করোনা পরীক্ষা হচ্ছে কিনা এবং আদৌ তাঁরা বাড়িতে থাকছেন কিনা, তা নজরদারি রাখার জন্য বিশেষ সফটওয়্যার তৈরি করা যায় কিনা, দেখা হচ্ছে।
আরও পড়ুন- ওমিক্রন রিপোর্ট নয়, হাসপাতালে ভর্তি সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের নজর 'এই' একটি ক্ষেত্রেই
* অনেকেই স্বাস্থ্য দফতরের ফোন ধরছেন না,তাঁদের মোটেই হালকাভাবে নেওয়া যাবে না।
অবিলম্বে তাঁদের উপর নজরদারি করতে হবে। না হলে জিও ট্যাগিং করতে হবে।
* যেখানে ওমিক্রন ধরা পড়বে সেখানে containment জোন করতে হবে।
* প্রত্যেক হাসপাতালে অক্সিজেন সঠিকভাবে আছে কিনা, তা খতিয়ে দেখা হবে।
শুধুমাত্র সিলিন্ডার কিনলে হবে না,পর্যাপ্ত অক্সিজেন যেন সর্বত্র থাকে সেটাও দেখতে হবে।
* প্রত্যেক করোনা হাসপাতাল, যেগুলো আগে ছিলো,সেগুলোতে আবার সব যাতে সঠিকভাবে কাজ করে, তা দেখতে হবে।
* শিশুদের আইসিইউ থেকে বড়দের আইসিইউ সব ফাংশনাল করতে হবে।
* বয়স্ক এবং কোমর্বিডিটি যাঁদের থাকবে,তাঁদের ক্ষেত্রে খুব বিপদ হতে পারে,ফলে এদের অগ্রাধিকার দিতে হবে।
* সমস্ত জায়গায় নার্স,স্বাস্থ্যকর্মীদের আবারও দ্রুত প্রশিক্ষণ দিতে হবে। কারণ অনেকেই অনেক কিছু ভুলে গিয়েছেন।
* প্রথম সারির করোনা যোদ্ধা অর্থাৎ চিকিৎসক,নার্স,স্বাস্থ্যকর্মীদের বিষয়ে অনেক বেশি সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। তাঁদের কাউকেই রাতে একা ডিউটি করতে দেওয়া যাবে না।
সামান্য অসুস্থতা দেখা দিলেই চিকিৎসা শুরু করতে হবে। ম্যান পাওয়ার কম করা যাবে না কোনওমতেই।