১)যে স্কুল বিল্ডিং গুলিতে ভ্যাকসিন দেওয়া হবে সেখানে যাতে প্রয়োজনীয় জায়গা থাকে বা বড় মাঠ থাকে তা দেখতে হবে।
২) ভিড় বা জমায়েতকে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
৩) কুপন স্বাস্থ্য দপ্তর বা আইসিডিএস কর্মীর মাধ্যমে দিতে হবে।
৪) যাদের কাছে কুপন থাকবে তারাই ভ্যাকসিন পাবে।
৫) কুপন ন্যূনতম এক বা দুদিন আগে দিতে হবে যারা ভ্যাকসিন নিতে চাইবেন তাদের।
advertisement
৬) বিভিন্ন জেলাতে টাস্কফোর্স গঠন করতে হবে এডিএম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এবং ডেপুটি স্বাস্থ্য আধিকারিকদের নিয়ে।
৭) যে কেন্দ্রগুলিতে ভ্যাকসিন দেওয়া হবে সেই কেন্দ্রগুলির থানার অফিসার দের জানাতে হবে।যাতে ভ্যাক্সিনেশন ভেন্যু সম্পর্কে থানার আইসি রাও জানতে পারেন।
৮) দুয়ারের সরকারের ক্যাম্পের মত ভ্যাকসিন এর ক্ষেত্রেও বুথ ভিত্তিক ভ্যাকসিন দেওয়া যায় নাকি তা নিয়ে চিহ্নিত করতে হবে। এক্ষেত্রে বুথে বুথে ভ্যাক্সিনেশন হলে ভিড় অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে আসবে বলেই মনে করা হচ্ছে।
নবান্ন (Nabanna) সূত্রে খবর এ দিনের বৈঠকে জলপাইগুড়ির ধূপগুড়ি ঘটনা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন মুখ্য সচিব। ধূপগুড়িতে এদিন দেখা যায় ভ্যাকসিন নিতে গিয়ে চরম বিশৃঙ্খলা ঘটনা ঘটে। যার জেরে কয়েকজন আহত হন বলেও জানা গেছে।এক্ষেত্রে এইরকম ঘটনা এড়াতে এই ৮ দফার নির্দেশ এদিনের বৈঠকে মুখ্যসচিব দিয়েছেন বলেই নবান্ন সূত্রে খবর।
সোমরাজ বন্দ্যোপাধ্যায়
