এক নজরে দেখে নেওয়া যাক কী কী নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে...
* প্রয়োজন অনুযায়ী সমস্ত চিকিৎসক-নার্স স্বাস্থ্যকর্মীকে পিপিই পরতে হবে।
*সমস্ত রকম হাইজিন, প্রতিনিয়ত হাত ধোয়া সহ যে কোন ধরনের সংক্রমণ এড়ানোর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
* প্রত্যেক স্বাস্থ্যকর্মীকে দুটো ভ্যাকসিন এবং বুস্টার ডোজ ভ্যাকসিন নিতে হবে।
*প্রতিদিন প্রত্যেকের তাপমাত্রা পরীক্ষা করতে হবে।
advertisement
* বাডি ( Buddy ) সিস্টেম অর্থাৎ হাসপাতাল বা নার্সিংহোম থেকে ফেরার সময় সমস্ত রকম নিয়ম বিধি মেনে শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখা এবং সমস্ত সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে কিনা, তা সেই ব্যক্তি আশপাশের দুই বা ততোধিক ব্যক্তির নজরদারি করার একটি গ্রুপ।
আরও পড়ুন: গাজিপুরের বিখ্যাত ফুল মার্কেটে বোমা ভর্তি ব্যাগ! বড় অঘটনের নিশানায় দিল্লি?
* স্বাস্থ্যকর্মীদের হস্টেল, ডক্টরস রুম, কমন রুম , ক্যান্টিন সহ যেখানে যেখানে তাঁদের মেলামেশা করার জায়গা, সেই সর্বত্রই যাতে সর্তকতা অবলম্বন করা হয় তা দেখতে হবে।
* কেউ যদি এই সমস্ত বিধি ভঙ্গ করেন, সঠিকভাবে পিপিই কিট না পরেন, তাহলে সংশ্লিষ্ট নোডাল অফিসার বা বিভাগীয় প্রধানকে দ্রুত জানানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: ট্রাকশন মোটরস খুলে যায়, ময়নাগুড়ির দুর্ঘটনায় যে মারাত্মক কারণ উঠে আসছে...
এদিকে, রাজ্যে করোনা পরীক্ষার ক্ষেত্রেও নতুন গাইডলাইন জারি করল স্বাস্থ্য দফতর। এ প্রসঙ্গে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, যারা উপসর্গহীন তাদের কোনও ধরনের করোনা পরীক্ষার প্রয়োজন নেই। করোনা পজিটিভ রোগীর সংস্পর্শে আসা উপসর্গহীন ব্যক্তিদেরও কোনও পরীক্ষার প্রয়োজন নেই বলে জানানো হয়েছে নির্দেশিকায়। তবে ৬০ বছরের উর্ধ্বে কো-মরবিডিটি আছে, এমন কেউ পজিটিভ ব্যক্তির সংস্পর্শে এলে তাঁদের ক্ষেত্রে পরীক্ষা করাতে হবে। একইসঙ্গে উপসর্গ যুক্ত বা উপসর্গহীন অন্তঃসত্ত্বা মহিলাদেরও করোনা পরীক্ষা করতে হবে।