জ্বর, গায়ে কোনও ফোসকা, র্যাশ বেরলে দ্রুত পুরসভার ১৪১ টি স্বাস্থ্য কেন্দ্রে অথবা যে-কোনও সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসকের দ্বারস্থ হওয়ার কথা বলা হয়েছে। পাশাপাশি বলা হয়েছে, মাঙ্কিপক্স নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কোনও কারণ নেই।
আরও পড়ুন: কবে থেকে পার্থর সঙ্গে যোগাযোগ? কীভাবে ঘনিষ্ঠতা? ইডির কাছে 'সব' বললেন অর্পিতা!
আগামী বুধবার সল্টলেক স্বাস্থ্য ভবনে রাজ্যের স্বাস্থ্য অধিকর্তার নেতৃত্বে বিশেষ বৈঠক এবং ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত হবে, যেখানে কলকাতা পুরসভার ১৬টি বোরো-র স্বাস্থ্য কেন্দ্রের হেলথ অফিসার এবং কলকাতা পুরসভার চিফ মেডিক্যাল হেলথ অফিসার-রা উপস্থিত থাকবেন।এর পর রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের উদ্যোগে ধাপে-ধাপে রাজ্যের প্রত্যেকটি পুরসভার স্বাস্থ্য দফতরের আধিকারিকদের নিয়ে সল্টলেকের স্বাস্থ্য ভবনে মাঙ্কিপক্স নিয়ে সচেতনতামূলক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হবে।
advertisement
আরও পড়ুন: মমতার আগেই তড়িঘড়ি দিল্লিতে শুভেন্দু, শাহের সঙ্গে সাক্ষাতের কারণ ঘিরে জল্পনা
সোমবার কলকাতা পুরসভায় মেয়র পারিষদ ( স্বাস্থ্য ) স্বাস্থ্য অতীন ঘোষের নেতৃত্বে এক বিশেষ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে স্বাস্থ্য দফতরের ডেপুটি ডিরেক্টর অফ হেলথ সার্ভিস ডক্টর পল্লব ভট্টাচার্য উপস্থিত ছিলেন, সেখানে মাঙ্কিপক্স নিয়ে বিশদে আলোচনা হয়। অতীন ঘোষ জানান, '' এই বছর ডেঙ্গি প্রায় নেই বললেই চলে। ম্যালেরিয়াও অনেকটাই কমেছে। কলকাতা পুরসভার ১৬ টি বোরোতেই অনলাইন সিস্টেম চালু হওয়ায়, নতুন কোনও এলাকায় ম্যালেরিয়ার মশার লার্ভা পাওয়া যাচ্ছে কী না, তা জানতে পারা যাচ্ছে দ্রুত এবং দ্রুত সেই লার্ভা নির্মূল করা হচ্ছে। তবে এখনও বর্ষার মরশুম রয়েছে, ফলে পুরসভার স্বাস্থ্য আধিকারিকদের বিশেষভাবে সতর্ক থাকতে হবে। আগামিদিনে বৃষ্টি বেশি হলে ডেঙ্গি ম্যালেরিয়ার প্রাদুর্ভাব বাড়তে পারে, ফলে সর্বত্র কড়া নজরদারি রাখতে হবে।''
AVIJIT CHANDA