এর আগে লন্ডনের বাড়ি নিয়ে একপ্রস্থ সওয়াল-জবাব চলে দু’পক্ষের মধ্যে৷ সৌভিকের আইনজীবীর পক্ষ থেকে বলা হয়, আগের অ্যাপ্লিকেশনে এই কথাগুলো তোলা হয়নি৷ লন্ডনে এ কারওর সম্পত্তি থাকলে তো সেটা পাবলিক ডোমেনে দেখা যায়৷ যে বাড়ির কথা বলা হচ্ছে, ওখানে উনি ভাড়ায় ছিলেন৷ পরে আবার যখন গিয়েছিলেন তখন তিনি সেটাকে রেসিডেন্স বলে গিয়েছিলেন৷
advertisement
আরও পড়ুন: দেউলিয়া হয়ে গেছে পাকিস্তান! প্রকাশ্যেই তা স্বীকার করে নিলেন খোদ মন্ত্রী, এবার কী হবে?
সেই প্রশ্নের উত্তরে বিচারক বলেন, ওর ভিসা-এ স্টুডেস্ট লেখা আছে কোথাও কোথাও৷ আর দু’বার লেখা আছে রেসিডেন্ট অ্যান্ড রিএন্ট্রি৷ আপনারা বুঝিয়ে বলুন৷ তার পর আইনজীবী বলেন, ২০১৬ সালে অগাস্ট মাসে প্রথমবার লন্ডনে যান৷ পড়তে৷ তখন ভিসা অ্যাপ্লাই করেন৷ বায়োমেট্রিক রেসিডেন্ট পারমিট দেওয়া হয়৷ ২০১৮ পর্যন্ত আমাকে ভিসা অ্যাপ্লাই করতে দেওয়া হয়নি৷ যে হেতু রেসিডেন্ট পারমিটে গিয়েছিলাম, তাই সেটিকে রেসিডেন্ট রি-এন্ট্রি লেখা থাকে৷
শৌভিক আরও বলেন, ‘‘আমি ২০১৬ সালের অগাস্টে প্রথমবারের জন্য ইউকে যাই৷ দেড় বছরের ভিসায়৷ তিন মাসের বেশি থাকলে একটি কার্ড দেওয়া হয়৷ আমার প্রথম স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার পর একমাস সময় থাকে৷ পরে কার্ড ইস্যু হয়৷ পরে আমি রেসিডেন্স পারমিট নিয়ে আবার গিয়েছিলাম৷’’
সৌরভ তিওয়ারি