মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এদিন বলেন, ‘‘সিইএসসি-কে অনেকবার বলেছি কলকাতায় ওয়্য়ারগুলো ঠিক করতে। শুনেছি ৭–৮ জন বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা গিয়েছেন। এটা অত্যন্ত দুঃখজনক। এই পরিবারগুলোকে সিইএসসি-কে সাহায্য় করতে হবে। তাঁদের একটা করে চাকরি দিতে হবে, আমি স্পষ্ট জানাচ্ছি। যা যা সম্ভব, আমরাও করব। আমরাও ভুগছি, আমাদের ঘর বাড়িও ডুবে গেছে। পুজোর মণ্ডপগুলোর জন্যও খারাপ লাগছে। এটা কি সিইএসসি-র দায়িত্ব নয়? বিদ্যুৎ সিইএসসি দেয়, সরকার নয়। মানুষের যেন কষ্ট না হয়, সেই ব্যবস্থা করা তাদেরই কর্তব্য। এখানে ব্যবসা করবে, কিন্তু এখানে আধুনিকীকরণ করবে না? দ্রুত মাঠে নামুক, কাজ শুরু করুক।’’
advertisement
আবারও বান আসছে, আরও জল জমবে। গঙ্গায় মহালয়া থেকে জোয়ার চলছে। জল যাওয়ার আর কোনও জায়গা নেই, শেষমেশ সেটা আবার গঙ্গাতেই বার করতে হবে। বিহার-উত্তর প্রদেশ থেকে আসা জলে চারপাশ ভরে আছে। আমি বেসরকারি কর্মীদেরও কাজে না যেতে অনুরোধ করছি—দুর্যোগ সবার উপর সমানভাবে প্রভাব ফেলে। উপরন্তু কেন্দ্র জিএসটি-র টাকা কেটে নিয়েছে, আমাদের সব ফান্ড এখন এই দুর্যোগ সামলাতেই যাচ্ছে।”