তিনি বলেন, ‘জরুরি প্রেস কনফারেন্স করতে হচ্ছে৷ বিজেপির এটা কাজ, আগেই টিভিগুলোকে খাইয়ে দেওয়া৷ কোন সালে সিএএ পাশ করা হয়েছিল? তার পর বারবার এক্সটেনশনে চার বছর লেগে গেল৷ এটা একটা রাজনৈতিক পরিকল্পনা৷ ২০২০ সালে সিএএ আইন পাশ হয়, বলা হচ্ছে এটি নাকি আজকেই ঘোষণা করা হবে৷ এটা একটা রাজনৈতিক পরিকল্পনা৷ যদি কোনও বৈষম্য হয়, আমরা সেটা মানি না৷’
advertisement
তিনি বলেন, ‘আমি প্রথমেই আপনাদের জানিয়ে রাখি, আমি পুরোটা দেখে, হাবড়ার মিটিং থেকে বলব৷ তবে আজকে আমি যেটা বলতে চাই, কোনও বৈষম্য আমরা মানি না৷ ধর্ম, বর্ণ, লিঙ্গ বৈষম্য মানি না৷ আমার মনে হচ্ছে, এটা একটা শো-অফ৷ সেই জন্যই কি আধার কার্ড বাতিল করার চক্রান্ত হল? আজকে যদি কাউকে বলে, এ বার আপনি নাগরিক, কেন, তাঁরা কি আগে নাগরিক ছিলেন না? আমরা বলি, আমরা সবাই নাগরিক, এটাই আমাদের থিওরি৷’
আরও পড়ুন – PM Modi Speech: বড় কোনও ঘোষণা কেন্দ্রীয় সরকারের? বিকেল সাড়ে পাঁচটায় ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী
তিনি প্রশ্ন তোলেন, ‘আগে যে সুযোগগুলো তাঁরা পেতেন, সেটা কি অবৈধ হবে না? বৈধ হবে? তাহলে যাদের জন্য সিএএ হয়েছে, তাঁদের ভোটেই তো প্রধানমন্ত্রী,মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচিত হয়েছেন।তাহলে কী তাদের ভোটের কোনও মূল্য নেই? কারওর নাগরিকত্ব বাতিল হলে, আমরা চুপ থাকব না, আমরা এর তীব্র প্রতিবাদ কর, সিএএ-এর নাম করে কাউকে ডিটেনশন ক্যাম্পে পাঠানো মানব না৷ তবে আমি অপেক্ষা করছি, পুরো আইনটি দেখার জন্য৷ পশ্চিমবঙ্গ ও উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলির জন্য এটি খুবই সেনসিটিভ৷’