সূত্রের খবর, সোমবার শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে ক্যাবিনেটের পরে এই বিষয়ে ঘরোয়া আলোচনা করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এর আগে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সাগরদিঘির ফল নিয়ে দলীয় স্তরে তদন্ত করতে বলেছিলেন। এই উপনির্বাচনে বাম–কংগ্রেস জোট প্রার্থী বাইরন বিশ্বাস ২২ হাজারেরও বেশি ভোটে জিতেছেন। এবার লক্ষ্য পঞ্চায়েত নির্বাচন। তাই সাগরদিঘির পরাজয়কে মোটেই হালকাভাবে নিচ্ছে না তৃণমূল কংগ্রেস। ফলাফল নিয়ে স্বয়ং তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যথেষ্ট ক্ষুব্ধ বলে দলীয় সূত্রের খবর।
advertisement
আরও পড়ুন: চিনতেই পারবেন না আর, বদলে যাচ্ছে বাংলার এই বিখ্যাত স্টেশন! মিলবে বিপুল সুযোগ-সুবিধাও
তৃণমূল সূত্রের খবর, জেলা নেতৃত্বের কাছে ইতিমধ্যেই রিপোর্ট তলব করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। যত দ্রুত সম্ভব রিপোর্ট জমা দিতে বলা হয়েছে। গত বিধানসভা নির্বাচনে সাগরদিঘি কেন্দ্রে প্রায় ৫০ হাজার ভোটে জিতে মন্ত্রী হয়েছিলেন সুব্রত সাহা। তাহলে এবার কী হল? তৃণমূল কংগ্রেসের অন্দরে শুরু হয়েছে চুলচেরা বিশ্লেষণ।
আরও পড়ুন: প্রেসিডেন্সি থেকে সাসপেন্ড টিএমসিপি-র ৪ শীর্ষনেতা, পাল্টা বড় হুঁশিয়ারি শাসক দলের ছাত্র সংগঠনের
এই পরিস্থিতিতে গোটা রাজ্যের সংখ্যালঘু ভোটের কথা মাথায় রেখেই এবার কয়েক জন নেতা-নেত্রীকে দায়িত্ব দিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো। সেই রিপোর্ট হাতে আসার পর কী ব্যবস্থা নেন তৃণমূল নেত্রী, সেদিকেই তাকিয়ে ওয়াকিবহাল মহল।