মমতা বলেন, ”অনেক ব্ল্যাক লিস্টেড প্রোমোটার আছে। আমার পুলিশ কমিশনারের কাছে, এমনকি ডিজির কাছে চিঠি আসে। আমি সেই চিঠি গুলো আপনাদের পাঠিয়ে দেব। আপনারা ব্ল্যাক লিস্টেড করে দেবেন। যারা ফ্ল্যাট করবেন, তাদের অ্যাসুরেন্স দিতে হবে।”
আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রী হয়ে কতদিন ছুটি নিয়েছেন মোদি? প্রকাশ্যে এল চাঞ্চল্যকর তথ্য! দেশ তোলপাড়
advertisement
ইতিমধ্যেই গ্রাহক সুবিধার্থে একাধিক ব্যবস্থা নিয়েছে নবান্ন। প্রশাসন সূত্রে খবর, বড় আবাসনে ফ্ল্যাট কেনার ক্ষেত্রে বেশ কিছু সুবিধা থাকলেও ছোটো বা মাঝারি ফ্ল্যাট কেনার ক্ষেত্রে তা ছিল না। রাজ্য সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ক্রেতাদের প্রতারণার হাত থেকে বাঁচাতে এখন থেকে সব প্রোমোটারকেই তাঁদের নির্মীয়মাণ ফ্ল্যাট ‘রিয়েল এস্টেট রেগুলেটরি অথরিটি’ বা ‘রেরা’তে নথিভুক্ত করতে হবে।
আরও পড়ুন: নন্দীগ্রামে জল রাজনীতি, নিশানায় শেখ সুফিয়ানের জামাই!
মুখ্যমন্ত্রীর সংযোজন, ”জমিতে আমরা ফ্রি হোল্ড পলিসি দিয়েছি। আপনারা সবাই ফ্রি-তে কাজ করতে পারবেন। আমাদের ল্যান্ড ব্যাংক আছে। মালদহ, মুর্শিদাবাদের ছেলেরা খুব ভাল কনস্ট্রাকশনের কাজ করে। তাদের কোনও নিরাপত্তা থাকে না। কিন্তু তাদেরকে বাইরে নিয়ে যায়। আমি আপনাদের অনুরোধ করব, যারা পরিযায়ী শ্রমিক আছেন বাইরে, তাদের নিয়ে আসুন। আমরা আপনাদের লিস্ট দিয়ে দেব।”
রাজ্যের কথা বলতে গিয়ে মমতা বলেন, ”অনেক দেশের কাছে কলকাতা গ্রহণযোগ্য। ৪০ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ হয়েছে এ রাজ্যে রিয়েল এস্টেটের ব্যবসায়। সবসময় রাজনীতি করা হয়। এই গুলো একদম ভুল।”