বাংলার দুর্গাপুজোকে ইতিমধ্যেই হেরিটেজ ঘোষণা করেছে ইউনেস্কো। তারপর একুশে জুলাইয়ের মঞ্চ থেকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঘোষণা করেছিলেন, বাংলায় তৈরি হবে ‘দুর্গা অঙ্গন’। এদিন দুর্গা অঙ্গন উদ্বোধন করে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমার বাংলার মানুষকে ও বাংলার মাটিকে সমর্পণ করছি আজকের অনুষ্ঠানটা। আমরা একটু রাবীন্দ্রিক আছি। রবীন্দ্রনাথকে বাদ দিয়ে আমরা পথ চলি না। হিডকোর কাছে আমি কৃতজ্ঞ। টেন্ডার ফাইনাল হয়ে গেছে। এবার কাজ শুরুর পালা। আজকে ভাল দিন ছিল।’
advertisement
তিনি আরও বলেন, ‘মাতৃপুজো করতে গেলে ভাল দিন দেখে নিতে হয়। আজকের দিনটা একটা ঐতিহাসিক দিন। আজকে বলতে পারেন বাংলার মুকুটে একটা পালক। দুর্গাঙ্গন করার কারণ কী? আমরা যে সন্মান পেয়েছি ইউনেস্কো থেকে সেটাই। আগে যে জমিটা আমরা পেয়েছিলাম সেটা ১২ একর ছিল, আমি বললাম একটু ভাল জায়গা দেখো। আমি বললাম পার্কিং, কালচারাল সেন্টার, দরকার। এই জায়গা ১৭.২৮ একর। অনেক বড় জায়গা। মানুষের আসার পক্ষে সুবিধা হবে।’
আরও পড়ুন: শীতের দিনে আক্কেল দাঁতের ব্যথায় কষ্ট পাচ্ছেন? রইল ডাক্তারের সহজ পরামর্শ, আরাম পাবেন নিমেষে!
মুখ্যমন্ত্রী আক্ষেপ, ‘গঙ্গাসাগর ব্রিজের জন্য আমরা অপেক্ষা করেছিলাম কেন্দ্রের। কিন্তু এল না। আমরা গঙ্গাসাগর ব্রিজ তৈরি করছি। ১৭০০ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে। আমি ৫ তারিখ শিলান্যাস করতে যাচ্ছি। টেন্ডার হয়ে গিয়েছে। মহাকাল মন্দির হয়ে গেলে সব হয়ে যাবে। স্বামী বিবেকানন্দর বাড়ি জানতেন? যারা ধর্ম নিয়ে বেশি কথা বলেন। আমি সর্ব ধর্ম সমন্বয়ে বিশ্বাস করি।’
সোমরাজ বন্দ্যোপাধ্যায়
