ব্রিগেডে রেকর্ড জমায়েতের চ্যালেঞ্জ ছিল তৃণমূলের। রেকর্ড জমায়েতের লক্ষ্যে তৈরি হয় বিশাল মঞ্চ। মঞ্চ থেকে তৈরি করা হয় ৩০০ ফুট লম্বা র্যাম্প। তিনটি মঞ্চ রয়েছে ব্রিগেডে। এই তিন মঞ্চ মিলিয়ে ছিলেন প্রায় ৬০০ নেতা-নেত্রী। ভিক্টোরিয়ার দিকে ব্রিগেডের দক্ষিণ দিকে বাঁধা হয় মঞ্চ। মূল মঞ্চের সমান্তরাল ছিল আরও দুটি মঞ্চ। মূল মঞ্চ থেকে মাঠের উত্তর দিকে প্রায় ৩৪০ ফুটের র্যাম্প।
advertisement
আরও পড়ুন: প্রথা ভাঙছে আজ, ব্রিগেড থেকেই ৪৮ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করবেন মমতা! কারা পাচ্ছেন টিকিট?
পূর্ব পশ্চিমেও ১০ মিটারের র্যাম্প। মূল মঞ্চ – ৭২/২০*২ ফিটর্যাম্প – ৩৪০ ফিট রানিং ও ১৫০ ফিট ডানদিকে ও বাম দিকে আরও দুটো মঞ্চ ৬৮/২৪ ফিট। গত কয়েকদিন ধরে বারবার চর্চা হয়েছে ব্রিগেড সমাবেশে তৃণমূল কংগ্রেসের মঞ্চ নিয়ে৷ বিশেষ করে মূল মঞ্চ থেকে দীর্ঘ র্যাম্প যা জনতার মাঝ বরাবর চলে গিয়েছে৷ নীল কার্পেটে সাজানো হয়েছে এই র্যাম্প। এছাড়া মূল মঞ্চ জুড়ে থাকছে একটা বিশালাকার ভিডিও ওয়াল। যেখানে ব্রিগেড সমাবেশের লাইভ স্ট্রিমিং চলছে। এর সঙ্গে এই জনগর্জন সভা উপলক্ষ্যে যে নানা ভিডিও তৈরি করা হয়েছে তাও চলে সেখানে। পূর্ব ভারতে এই ধরণের র্যাম্প কোনও রাজনৈতিক সমাবেশে প্রথম ব্যবহার বলে দাবি শাসক দলের। যদিও দক্ষিণ ভারতে এর প্রভাব দেখা যায়।
আরও পড়ুন: পুলিশকর্তা থেকে বিধায়ক, আজ তৃণমূলে যোগ দেবেন কারা? চমকে দেওয়া খবর ঘাসফুল শিবিরে
তবে নবজোয়ার যাত্রায় যে অধিবেশন মঞ্চ তৈরি করা হয়েছিল তাতেও ছিল ছোট আকারের র্যাম্প। তবে ব্রিগেডে যে দীর্ঘ র্যাম্প হয়েছে তা নজর কাড়ছে। ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ডের যে অংশে সভা করা হচ্ছে তাকে বেশ কতগুলি ব্লকে ভাগ করা হয়েছে। মঞ্চ এবং ডি জোন বাদ দিয়ে প্রায় ৪০ থেকে ৫০টির কাছাকাছি ব্লকে ভাগ করা হয়েছে মাঠকে, যেখানে কর্মী সমর্থকরা বসেন। আবার মূল মঞ্চের দুই পাশে আলাদা আলাদা করে দুটি পৃথক মঞ্চ গড়া হয়েছে।