শুধু তাই নয়, লক্ষ্মীর ভান্ডারের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, ''আমি মানুষে মানুষে ভেদাভেদ করব না। আমি মানুষের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করব না। আমাদের কষ্ট হবে। লক্ষ্মীর ভান্ডারটা নিয়েও কেন্দ্রকে চিঠি লিখেছে। বলছে নাকি কেন্দ্রের টাকা অপব্যবহার করছে। এটা তো রাজ্যের টাকা। দিল্লির সরকারও পারে! সরকার টু সরকার কথা না বলে পার্টি যা বলে সেটাই করে।
advertisement
আরও পড়ুন: মমতা বেরোতেই তুমুল হট্টগোল বিধানসভায়, বড় ইস্যুতে সুর চড়াল বিজেপি
এখানেই শেষ নয়, মুখ্যমন্ত্রীর সংযোজন, ''এবারেও দুয়ারে সরকারে ৫০ লক্ষ মানুষ এসেছেন। আমি চাই প্রতিটা দাবি সহানুভূতির সঙ্গে দেখা হোক। আমি তো আপনাদের জন্য। যত উদ্বাস্তু কলোনি আমরা চিহ্নিত করেছি, সবাইকে পাট্টা দিয়ে দাও। হাতি যদি কাউকে মেরে দেয়, ৫ লক্ষ টাকা দেওয়া হয়। একইসঙ্গে একটা বনকর্মীর চাকরিও পাবে।''
আরও পড়ুন: বিধানসভার অধিবেশনে প্রতিদিন হাজির হতে হবে, কড়া তৃণমূল কংগ্রেস
এরপর সারের প্রসঙ্গ এনে তিনি বলেন, ''সার নিয়ে কিছু সমস্যা হচ্ছে। চাষিরা সার পাচ্ছে না। কেন্দ্রীয় সরকার সার দিচ্ছে না, আমাদের যা চাহিদা ছিল। আমাদের শুধু আলুর জন্য প্রয়োজন। এটা আমরা প্রোডাকশন করি না। আগামী দিনে ভাবতে হবে, এই ধরনের সারের কারখানার ক্ষেত্রে। রাজনৈতিক ভাবে লড়াই চলতে পারে। প্রয়োজন ২ লক্ষ ২০ হাজার মেট্রিক টন, দিয়েছে ৭৭ হাজার মেট্রিক টন। আরে পার্টি পড়ে, আগে তো সরকার, আগে তো মানুষ।''