বালিগঞ্জ থানায় একদফা জিজ্ঞাসাবাদ করার পরে কলকাতা ট্রাফিক পুলিশের ফেটাল স্কোয়াড তদন্তের দায়িত্ব নেয়। গাড়ি কেন দ্রুত গতিতে চলছিল তার জেরা করা হয়। তবে কোনও ফল মেলেনি৷ অভিযুক্তের বিরুদ্ধে কলকাতা ট্রাফিক পুলিশের ফেটাল স্কোয়াডের তরফে ভারতীয় দণ্ডবিধির ২৭৯ অর্থাৎ বেপরোয়া গাড়ি চালানো, ৩০৪ পার্ট ২ অর্থাৎ অনিচ্ছাকৃত খুন ও ৪২৭ সম্পত্তির ক্ষতি করার মতো ধারা প্রয়োগ করা হয়।
advertisement
আরও পড়ুন: 'আমিই ওকে এনেছিলাম', পার্থকে নিয়ে মুখ খুললেন শোভনদেব! ফিরে এল পুরনো স্মৃতি
আরও পড়ুন: সাগরে রক্তচক্ষু নিয়ে ফুঁসছে নিম্নচাপ, আরও বাড়ছে শক্তি, জানুন আজকের Latest Weather Update
পুলিশ সূত্রে খবর, অভিযুক্তকে সোমবার আদালতে পেশ করলে ট্রাফিক পুলিশ নিজেদের হেফাজতের আবেদন করে। সোমবার ওই ঘাতক জাগুয়র গাড়ি সহ ক্ষতিগ্রস্ত দুটি গাড়ির ফরেনসিক করা হয়। মূলত দুর্ঘটনার সময় গাড়ির গতি কত ছিল বা চালকের অবস্থান কী ছিল তা জানার জন্য ফরেনসিক টিম পরীক্ষা করে তিনটি গাড়ি। পরবর্তী সময় ঘটনাস্থলে গিয়েও রক্তের নমুনা সংগ্রহ করে। যদিও এই দুর্ঘটনার পরে স্থানীয় বাসিন্দারা হতবাক রবিবারের ঘাতক গাড়ির গতি দেখে। মৃত ষষ্ঠী দাসের পরিবারও দিশাহারা৷