দ্বিতীয়ত হাতের নাগালে সেই কেক পৌঁছে দেওয়া যায়। অর্থাৎ পাড়ায় বা বাজারে বাড়ির কাছে সেই কেক মানুষের কাছে পৌঁছে যায়। আর যেখানে তথাকথিত বড় সংস্থার দোকান নেই বা কম আছে এমন জায়গাকেই বাছা হয়েছে। তৃতীয়ত কম দামে ভালো মান। হাটেবাজারে মাইকে এই প্রচার চালানো। এর ফলে অনেক 'ব্রান্ডেড' ক্রেতাকেও কাছে টানার চেষ্টা।
advertisement
আরও পড়ুন: ৬ আসনের সবকটিতে জয়, পঞ্চায়েতের আগে বামেদের জয়জয়কার!
এই তিন কৌশলে বড় দিনের বাজারে সাফল্য পেয়েছে ছোট বেকারিগুলো।
সোনারপুরে পাড়ায় পাড়ায় ঘুরে কেক বিক্রি করে সাফল্য পেয়েছে রতন দাস। তিনি বলেন, "বড় সংস্থাগুলো প্রচারে অনেক টাকা খরচ করে থাকে। ছোট বেকারিগুলোর অবশ্য সেসবের বালাই নেই। তাই সেই টাকাটা তারা জিনিসের মান ভালো করার জন্য খরচ করতে পারে আর দামটাও কম রাখা যায়। এটাই গ্রাহকদের বোঝানো গিয়েছে। গ্রাহকদের কাছ থেকেও ভালো সাড়া মিলেছে।"
আরও পড়ুন: মাত্র ৩৯৯ টাকা থেকে শুরু, এক নজরে দেখে নিন BSNL-সেরা ব্রডব্যান্ড এবং ফাইবার প্ল্যান!
মধ্যমগ্রাম স্টেশনের কাছে ফুটপাতে কেক বিক্রি করছেন প্রদীপ হালদার। তিনি বলেন, "বাজার ভালোই হয়েছে এবার। পরিচিত মানুষের কাছে 'স্যাম্পেল টেস্ট' করিয়ে মানের পরিচিতি করানো হয়েছে। দামের তুলনায় জিনিসের মান কীরকম ক্রেতারা নিজেরাই তা উপলব্ধি করতে পেরেছেন।" সোনারপুরের বাসিন্দা নির্মল রায় বলেন, "বড় সংস্থার কেক তো ভালোই হবে। কিন্তু এবার বাড়ির সামনে থেকে এই কেক নেওয়া হয়েছে। মানটা খুবই ভালো দামের তুলনায়।"