TRENDING:

বাগুইআটির নৃশংস খুনের ঘটনায় সঞ্জীব-তীর্থঙ্করের স্মৃতি মনে করালেন কুণাল  

Last Updated:

Kunal Ghosh: ১৯৮৩ সালের ২ মার্চ। সঞ্জীব চ্যাটার্জী এবং তীর্থঙ্কর দাশ শর্মা, খড়দহ রামকৃষ্ণ মিশনের নবম শ্রেণীর দুই ছাত্র, ওইদিন বিকেলে ব্যারাকপুর অঞ্চলে, বাড়ি থেকে খেলতে বেরিয়ে উধাও হয়ে যায়।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#কলকাতা: বাগুইহাটির ঘটনা সঞ্জীব-তীর্থঙ্করের কথা মনে করিয়ে দেয়৷ বাগুইহাটি কাণ্ড নিয়ে পুলিশের ভূমিকা নিয়ে বিরোধী রাজনৈতিক দল যখন লাগাতার আক্রমণ করে যাচ্ছে পুলিশ প্রশাসনকে। তখন বাম আমলের এই ঘটনার কথা মনে করিয়ে দিয়েছেন তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ।
বাগুইহাটি কাণ্ডে ফিরল পুরনো স্মৃতি
বাগুইহাটি কাণ্ডে ফিরল পুরনো স্মৃতি
advertisement

ঠিক কী হয়েছিল? সঞ্জীব-তীর্থঙ্করের সঙ্গে?

১৯৮৩ সালের ২ মার্চ। সঞ্জীব চ্যাটার্জী এবং তীর্থঙ্কর দাশ শর্মা, খড়দহ রামকৃষ্ণ মিশনের নবম শ্রেণীর দুই ছাত্র, ওইদিন বিকেলে ব্যারাকপুর অঞ্চলে, বাড়ি থেকে খেলতে বেরিয়ে উধাও হয়ে যায়। সন্ধ্যে থেকে রাত অবধি খোঁজাখুঁজি করে ছেলে দুটিকে খুঁজে না পাওয়ায়, সেদিনই গভীর রাতে স্থানীয় থানায় ডায়েরি করা হয়। কিশোর দুটির নিখোঁজ হয়ে যাবার খবর চারদিকে ছড়িয়ে পরে। তৎকালীন বিভিন্ন সংবাদপত্রেও লেখালেখি হয়। দিনের পর দিন পার হয়ে গেলেও। ছেলেদুটির কোন খোঁজ পাওয়া যায় না!৫ই এপ্রিল ১৯৮৩ তারিখে, হঠাৎ ছেলেদুটির বাড়ির লোক একটি চিঠি পায়! যে চিঠিতে খবর আসে,পাণ্ডুয়া স্টেশনে কাছে রেল লাইনে উপর দুই কিশোরের মৃতদেহ খুঁজে পাওয়া গিয়েছিল।

advertisement

আরও পড়ুন: 'সিডিতেই আছে সব প্রমাণ', সিবিআই-এর অকাট্য যুক্তিতেই বিপদে অনুব্রত! ফের সেই জেলেই

স্থানীয় পুলিশ মৃতদেহ দুটি পুড়িয়ে ফেলেছে। জিআরপি রেল লাইনের উপর দুটি কিশোরের মৃতদেহ খুঁজে পেয়ে, স্থানীয় থানায় জানালে, স্থানীয় থানার পুলিশ ছেলে দুটির পরিচয় উদ্ধার করার কোন চেষ্টা না করেই, তড়িঘড়ি মৃতদেহ দুটি পুড়িয়ে ফেলে! ব্যান্ডেল জিআরপি-তে সংরক্ষিত থাকা মৃতদেহের ছবি এবং স্থানীয় থানায় রাখা মৃতদেহের পোশাক দেখে দুই কিশোরের বাড়ির লোকেরা, নিজের নিজের সন্তানদের চিনতে পারে। এরপর সন্তানহারা দুই হতভাগ্য বাবা-মা, চিঠি নিয়ে প্রশাসনের দরজায়, দরজায় ঘুরতে থাকে।

advertisement

আরও পড়ুন: 'এত অবহেলা কেন?' বাগুইহাটি কাণ্ডে ফুঁসে উঠলেন মমতা! প্রশ্নের মুখে সিপি

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
দেখলে মনে হবে লাড্ডু ,মোদক কিংবা রসমালাই, কিন্তু খাওয়া যাবে না! এতো অন্য জিনিস
আরও দেখুন

অভিযোগ উঠেছিল, প্রথমে থানায় ডেকে পাঠিয়ে, তারপর পথেঘাটে, উড়ো চিঠির মাধ্যমে ভয় দেখানো শুরু হয়। এই সময় এলাকার লোকজন বাড়ি পাহারা দেয়। এমন কি নিরাপত্তার জন্যে কোর্টে বিচারপতির সাহায্য চাইলে, বিচারপতি উত্তর চব্বিশ পরগনার পুলিশের ডেপুটি কমিশনারকে, দুই পরিবারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে নির্দেশ দেয়।এদিন কুণাল ঘোষ জানিয়েছেন, বাগুইয়াটির ঘটনা সঞ্জীব-তীর্থঙ্করের ঘটনা মনে করিয়ে দিচ্ছে। কলকাতা কিন্তু নিরাপদ শহর। অপরাধ মুক্ত সমাজ নিয়ে সকলে চেষ্টা করছে। অপরাধী কোন মনঃস্তাত্ত্বিক দিক থেকে অপরাধ করছে এটা বার করার চেষ্টা চলছে।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
বাগুইআটির নৃশংস খুনের ঘটনায় সঞ্জীব-তীর্থঙ্করের স্মৃতি মনে করালেন কুণাল  
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল