TRENDING:

পোস্তায় আতঙ্ক সঙ্গী করেই দিনযাপন

Last Updated:

বিপর্যয়ের পর কেটে গেছে পাঁচ দিন। পোস্তায় এখনও ছড়িয়ে ছিটিয়ে ধ্বংসের ছবি। ফুটপাথ থেকে বাড়ির দেওয়াল, একত্রিশে মার্চের ভয়াবহতার সাক্ষী হয়ে আজও চুপ। পুলিশ আর পুরসভার নোটিসে বিপদের আশঙ্কায় তড়িঘড়ি বাড়ি খালি করে অন্যত্র চলে গিয়েছিলেন বাসিন্দারা। আতঙ্ককে সঙ্গে নিয়েই মঙ্গলবার নিজেদের বাড়ি ফিরলেন অনেকেই। তাঁদের দাবি এখন একটাই, অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে বিবেকানন্দ উড়ালপুলের কাজ।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#কলকাতা: বিপর্যয়ের পর কেটে গেছে পাঁচ দিন। পোস্তায় এখনও ছড়িয়ে ছিটিয়ে ধ্বংসের ছবি। ফুটপাথ থেকে বাড়ির দেওয়াল, একত্রিশে মার্চের ভয়াবহতার সাক্ষী হয়ে আজও চুপ। পুলিশ আর পুরসভার নোটিসে বিপদের আশঙ্কায় তড়িঘড়ি বাড়ি খালি করে অন্যত্র চলে গিয়েছিলেন বাসিন্দারা। আতঙ্ককে সঙ্গে নিয়েই মঙ্গলবার নিজেদের বাড়ি ফিরলেন অনেকেই। তাঁদের দাবি এখন একটাই, অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে বিবেকানন্দ উড়ালপুলের কাজ।
advertisement

কালী কৃষ্ণ স্ট্রিট লেখা সাইনবোর্ডটা এখনও হেলে পড়ে রয়েছে ফুটপাথের উপর। লাইট পোস্টের একাংশ ভেঙে ঢুকে পড়েছে দোতলার ঘরে। পুরনো বাড়ির দেওয়ালে স্পষ্ট বিপর্যয়ের চিড়। একত্রিশে মার্চ, নির্মীয়মাণ বিবেকানন্দ উড়ালপুল বিপর্যয়ের পর এখন পোস্তা এলাকার ছবিটা এমনই। ব্রিজের ভাঙা অংশ সরাতে, কয়েকদিনের জন্য আশেপাশের প্রায় দশটি বাড়ি খালি করতে বলেছিল প্রশাসন। কিন্তু আর কতদিন? আতঙ্ককে সঙ্গী করে সেই ফিরতে হল পুরনো ঠিকানায়।

advertisement

ব্রিজের ভাঙা অংশ সরানোর কাজ কবে শেষ হবে ঠিক নেই। উড়ালপুল দুর্ঘটনার পর এলাকায় ব্যবসা বন্ধ করে দিতে বাধ্য হয়েছিলেন অনেকেই। কিন্তু রুজি-রুটির টানে জীবনের ঝুঁকি নিয়েই দোকান খুলেছেন ব্যবসায়ীরা।

ভেঙে পড়া উড়ালপুলের একাংশ অস্থায়ীভাবে ঠেকনা দিয়ে রাখা রয়েছে। হাঁটাচলাও করতে হচ্ছে দমবন্ধ আতঙ্ক নিয়েই। বিপর্যয়ের রেশ এখনও পুরোপুরি কাটেনি। এলাকাবাসীর দাবি, বন্ধ হোক এই মারণ উড়ালপুলের কাজ। কিন্তু দাবি মেনে আদৌ কাজ হবে কিনা, উত্তর খুঁজে পাচ্ছেন না কেউই।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
পোস্তায় আতঙ্ক সঙ্গী করেই দিনযাপন