দক্ষিণ কলকাতায় সিইএসসি-র বিদ্যুতের খুঁটি নুইয়ে পড়েছে কেবল ও ইন্টারনেটের তারে । দেখা গেল, একটি পোস্ট দিয়ে ঠেক দেওয়া রয়েছে পোস্টটিতে । এখানে বিদ্যুতের তার মাটির উপর দিয়ে গিয়েছে । ঢাকুরিয়া ব্রিজের উপর দেখা গেল, বাতিস্তম্ভের নীচে জয়েন্ট বক্সগুলি খোলা । ওতে বিদ্যুৎ আছে কিনা জানা যায়নি । তবে খুব অবহেলার সঙ্গে তারের মাথায় টেপ লাগানো। স্থানীয়দের দাবি, ওই জয়েন্ট বক্স ঢেকে রাখা উচিত । বিজয়গড় এলাকাতে গিয়ে দেখা গেল, বাতিস্তম্ভের জয়েন্ট বক্সগুলি টেপ দিয়ে আটকানো । কোনওটা দু’ একদিনের মধ্যেই করা হয়েছে । আবার কোথাও অনেক আগে থেকেই এই অবস্থা । এলাকার মানুষের অভিযোগ , ওখান দিয়ে তার বেরিয়েছিল । বর্ষাকাল এসে গেছে । তাই আবার টেম্পোরারি ভাবে টেপ লাগিয়ে গেছে কেএমসি ।
advertisement
আরও পড়ুন : এক ক্লিকেই অপরাধীর সব খবরাখবর, এ বার সিসিটিএনএস চালু করতে জোর দিল লালবাজার
আরও পড়ুন : ওরা সকলে কোথায় গেল?’ ভূমিকম্পের ভগ্নস্তূপে রোজ পরিবারের সদস্যদের খোঁজে পোষ্য
শুধু বিজয়গড় নয়, কলকাতার অনেক জায়গাতে একই অবস্থা দেখা গেল । আনোয়ার শাহ মোড়ে ট্রাফিকের বাতিস্তম্ভের তার বাইরে বেরিয়ে আছে । সেখানে শুধু প লাগানো রয়েছে । শহরে যে বিদ্যুৎ নিয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ভাবে মানুষের দৈনন্দিন জীবন চলছে, সেটা নিয়ে আর বলার অপেক্ষা রাখে না । পাশেই একটি ভাতের হোটেল । হোটেলের মালিকের দাবি, তাঁর ভয় লাগে । কিন্তু কিছু বলার নেই । নিউ আলিপুর মোড়ে ট্রাফিক সিগন্যালেরও একই অবস্থা । ফুটপাতে ওই বাতিস্তম্ভের পাশ দিয়েই পথচারীরা যাচ্ছেন । একটু খেয়াল হারালে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে অঘটন ঘটতেই পারে । স্থানীয়দের বক্তব্য এরকমই থাকে বরাবর। কোথাও দেখা গেল বাতিস্তম্ভের জয়েন্ট বক্স খোলা রয়েছে । এগুলো মাটি থেকে খুবই কম উচ্চতায় রয়েছে ৷