তাঁর কথায়, 'শান্তিতে ভোট হচ্ছে। এক প্রার্থীকে নিয়ে অভিযোগ করেছি।
শীর্ষ স্তরে গিয়ে বলেছি।যাতে ও কোনও অশান্তি না করে। কিছু বোম পাওয়া গেছে। ওর রেকর্ড খারাপ (মহম্মদ মোক্তার)। তাই পুলিশকে দেখতে বলেছি। আমার পোলিং এজেন্টকে কেনার চেষ্টা করেছে।'
প্রসঙ্গত, ২০১১ ও ২০১৬ সালে ব্যাপকভাবে ওই কেন্দ্রে জিতেছেন ফিরহাদ। ২০১৯-এর 'অঘটনের' লোকসভাতেও কলকাতা বন্দর থেকে ভালো ব্যবধানে এগিয়েও ছিল তৃণমূল। ফলে ফিরহাদের চিন্তা কিছুটা হলেও কম। এবারের নির্বাচনেও তাই নিজের কেন্দ্রে তেমন ছোটাছুটি করতে হয়নি তাঁকে। বরং তাঁকে অন্য কেন্দ্রের প্রচারেই বেশি দেখা গিয়েছে। এমনকী তৃণমূল নেত্রী স্বয়ং ঘনিষ্ঠ মহলেও বলছেন, ফিরহাদের জেতা নিয়ে চিন্তিত নন তিনি। সেই ফিরহাদকেই অবশ্য এদিন মোর্চা প্রার্থীর বিরুদ্ধে অভিযোগ করতে দেখা যায়।
advertisement
অপরদিকে, কেন্দ্রীয় বাহিনীর অতিসক্রিয়তার অভিযোগ উঠেছে কলকাতার দুই গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র ভবানীপুর ও রাসবিহারীতে। রাসবিহারীর বিভিন্ন বুথে ঘুরে ভোট তদারকি করছিলেন তৃণমূল প্রার্থী দেবাশিস কুমার। সেই সময় পর পর চারটি বুথে তাঁকে ঢুকতে বাধা দেওয়া হয় বলে অভিযোগ উঠেছে কেন্দ্রীয় বাহিনীর বিরুদ্ধে। বুথে ঢুকতে আটকানো হয়েছে ভবানীপুরের তৃণমূল প্রার্থী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়কেও।