আরও পড়ুন: গিয়েছিলেন ইলিশ ধরতে, বদলে যা পেলেন মৎস্যজীবী! চওড়া হাসি মুখে...
সেই ভেজা বালি জড়ো করা রয়েছে।আগের দিনের বালিও রয়েছে। তবে পুলিশ পদক্ষেপ নিয়েছে, সেটা মোটের উপর বলাই যায়। দীর্ঘ পঁচিশ- ত্রিশ বছর ধরে এখানে সাদা বালি চুরির কারবার চলে আসছে। প্রতিদিন কুড়ি থেকে পঁচিশটি নৌকা হুগলি নদীর গর্ভ থেকে অর্থাৎ বেলুড়ের কাছাকাছি এলাকা থেকে বালি তুলে নিয়ে আসে। কিছু বালি যায় হাওড়ার বাঁধাঘাটে।
advertisement
আরও পড়ুন: আনুষ্ঠানিক বিচ্ছেদ সাঙ্গ, শেষমেশ 'হৃদয়ের' কাছে 'প্রাক্তন' হলেন বাবুল সুপ্রিয়!
শিরোভাগ চলে আসে এপারে অর্থাৎ ইন্দিরা ঘাটের দুপাশে। দীর্ঘদিন ধরে একইভাবে বালি উঠছে এবং বিক্রি হচ্ছে। এই চক্রের মাথা কে? অনেকেই বলছেন মুন্না এবং প্রদীপ। এই দুজনই এই চক্রের মাথা। প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ টাকা রোজগার।কেউ প্রতিবাদ করতে গেলেই রীতিমতো ভয় পান। রাস্তার উপর এত পরিমাণে বালি রাখা থাকে, লরি কিংবা কোন গাড়ি গেলে সেই বালি উড়ে রাস্তার পাশের বাড়ি গুলোতে ভরে যায়। যেহেতু মুন্নারা ক্ষমতাশালী, তাই প্রতিবাদ করে কোন লাভ হয়নি বলেই অভিযোগ। বুধবার নর্থ পোর্ট থানার পক্ষ থেকে এলাকায় গিয়ে কারা কারা জড়িত এবং কত কারবার চলে সেই তথ্য সংগ্রহ করে নিয়ে আসেন। পুলিশ সূত্রে খবর, আগামীকাল থেকে বড়সড় অভিযানে নামছে পুলিশ। বালি চুরি চক্রের বেশ কয়েকজন পালিয়েছে।