পুলিশ জানাচ্ছে, চিকিৎসা পরিষেবা পাইয়ে দেওয়ার নামে টাকা নেওয়ার অভিযোগে কখনও গ্রেফতার হচ্ছেন হাসপাতালের অস্থায়ী কর্মী, কখনও কোনও কর্মীর আত্মীয়। কর্তৃপক্ষের অবশ্য বক্তব্য, রোগীরা সচেতন না হলে পরিস্থিতি পাল্টানো মুশকিল।
আরও পড়ুন: হুবহু মানুষের দাঁত-ঠোঁট, কী এটা? বিজ্ঞানীদেরও মাথায় হাত! শুনলে আকাশ থেকে পড়বেন
advertisement
একেবারে সম্প্রতি সাগর দত্ত হাসপাতালে দালালরাজ নিয়ে সরব হয়েছিলেন কামারহাটির বিধায়ক মদন মিত্র। মোটা টাকার বিনিময়ে আইসিসিইউ-র বেড থেকে রক্ত বিক্রির অভিযোগ করেন তিনি। কামারহাটির বিধায়কের অভিযোগ, সাগর দত্ত হাসপাতালে আইসিসিইউ-র জন্য ৬০০০ টাকা, রক্তের জন্য ১৭০০ টাকা দর। অভিযোগ, রমেন হালদার নামে এক রোগীকে ভর্তি করার জন্য তাঁর পরিবারের কাছে I CCU-র বেডের জন্য ৬ হাজার ও রক্তের জন্য ১৭০০ টাকা দাবি করে দালালরা।
আরও পড়ুন: পৃথিবীর একমাত্র জায়গা, যার এখনও কোনও মালিক নেই! নিজেকে রাজা দাবি এক ভারতীয়র
পাশাপাশি প্রশাসনকে পদক্ষেপ নেওয়ার অনুরোধ, তৃণমূল বিধায়কের। মদন মিত্রের বক্তব্য, ‘পুলিশ ও প্রশাসনের কাছে গোটা বিষয়টা দেখতে বিধায়ক হিসেবে জানাচ্ছি। প্রয়োজন পড়লে তাঁদের পায়ে পড়ে অনুরোধ করব, যে আপনারা মানুষগুলোকে এভাবে মরতে দেবেন না।’ এরপরই এসএসকেএম হাসপাতালে গুন্ডা দমন শাখার অভিযানে ধরা পড়ল তিন দালাল।