গত ডিসেম্বর মাসে শুরু হয়ে যায় এই টপ স্ল্যাব নির্মাণের কাজ। লকডাউনের পরে লাগাতার কাজ চালিয়ে সেটি শেষ হয়েছে ২০ ট্রানজিট মিক্সচার মেশিনের সাহায্যে। ১৪০০ কিউবিক মিটারের কংক্রিট ব্যবহার করা হয়েছে। কিছুদিন আগেই বিমানবন্দরের মেট্রো স্টেশনের ওপরের ছাদ ঢালাইয়ের কাজ শেষ হয়েছে। প্রায় ২৫ ঘন্টার চেষ্টায় ৪০ মিটার লম্বা, ৩৭ মিটার চওড়া এবং এক ফুট পুরু ওই ছাদ ঢালাইয়ের কাজ শেষ হয়েছে। প্রযুক্তিগত ভাবে কংক্রিটের ওই ছাদ নির্মাণ যথেষ্ট চ্যালেঞ্জিং ছিল বলেই দাবি করেছেন মেট্রো আধিকারিকরা।
advertisement
নোয়াপাড়া-বিমানবন্দর মেট্রো পথ নির্মাণের কাজ অনেকটাই এগিয়ে গিয়েছে।এয়ারপোর্টের পাশে ১ নম্বর গেট সংলগ্ন এলাকায় চলছে সুড়ঙ্গ নির্মাণের কাজ৷ আগে এই পথেই দমদম ক্যান্টনমেন্ট থেকে বিমানবন্দর অবধি লোকাল ট্রেন চলাচল করত। ২০১৭ সালে বন্ধ হয়ে যায় লোকাল ট্রেন চলাচল। এখন মেট্রোরেলের কাজের জন্যে ভেঙে ফেলা হচ্ছে অব্যবহৃত সেই অংশ। ডায়মন্ড কাটার পদ্ধতি ব্যবহার করে, পিলার ৮৪,৮৫,৮৬ কেটে ফেলা হয়েছে। এই কাজের জন্যে ৮ ইঞ্জিনিয়ার ও ৪৬ জন শ্রমিক কাজ করেছেন লাগাতার। এর পাশাপাশি শুরু হয়েছে, বিমানবন্দর স্টেশন থেকে যশোর রোড অবধি সাবওয়ে বানানোর কাজ৷ তার জন্যে ডায়াফ্রাম ওয়াল বানানোর কাজ শুরু হয়েছে। চলতি বছরেই নোয়াপাড়া থেকে দক্ষিণেশ্বর অবধি মেট্রো পরিষেবা চালু হয়ে যাবে। অন্যদিকে দ্রুত বিমানবন্দর মেট্রো স্টেশনের কাজ সম্পন্ন হয়ে গেলে মেট্রো পরিষেবা চালু হয়ে যাবে। প্রসঙ্গত কিছুদিন আগেই এই প্রকল্পের ব্যপারে খোঁজ নিয়েছিলেন খোদ প্রধানমন্ত্রী
