মেয়রের কাছে তাদের আর্জি, কাজ করতে দেওয়া হোক। সি এন ঝা বলেন, ''২০১৯ সালের ঘটনায় ১ লাখ টাকা করে দেওয়া হয়েছে ২৯ জন ব্যবসায়ীকে। ৪৩ জন ব্যবসায়ীকে দেওয়া হয়েছে ৫ লাখ টাকা করে। ২০০ জন স্থানীয় বাসিন্দাকে দেওয়া হয়েছে ৫ লাখ করে। সব মিলিয়ে ১২ কোটি ৪৪ লাখ টাকা দেওয়া হয়েছে। ২০২২ সালের মে মাসে ১ লাখ করে ১৪ জন ব্যবসায়ীকে দেওয়া হয়েছে। সব মিলিয়ে ১২ কোটি ৫৮ লাখ দেওয়া হয়েছে।''
advertisement
আরও পড়ুন: এক 'অস্ত্রেই' বাজিমাত, পঞ্চায়েতে সাফল্য পেতে বঙ্গ বিজেপি-কে বিশেষ দাওয়াই কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের
রীতিমতো পাল্টা অভিযোগের সুরে কেএমআরসিএল-এর ম্যানেজিং ডিরেক্টর বলেন, ''২০১৯ সালে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়নি বলে যে অভিযোগ করা হয়েছে, তা মিথ্যা। ২৯ জনকে ১ লাখ, ৪৩ জনকে ৫ লাখ টাকা করে দেওয়া হয়েছে। এই ৭২ জন হলেন ব্যবসায়ী। ৩০ দিনের বেশি যারা বাইরে ছিলেন তাদের ৫ লাখ করে দেওয়া হয়েছে। ২০০ জনকে এই টাকা দেওয়া হয়েছে। ২০২২ সালের মে মাসে ১৪ ব্যবসায়ীকে ১ লাখ করে দেওয়া হয়েছে। বাকি ৫ জনের টাকা বাকি আছে। কাগজ, লাইসেন্স যথাযথ থাকলে আমরা টাকা দিয়ে দেব। এবারেও আমরা ক্ষতিপূরণ দেব। এছাড়া হোটেলে থাকার সব খরচ বহন করা হচ্ছে।''
আরও পড়ুন: লাভ হল না, আপাতত ইডি হেফাজতেই মানিক ভট্টাচার্য! মঙ্গলবারের অপেক্ষা
সি এন ঝা-র অভিযোগ, ''ওখানে অনেকে ইন্ধন দিচ্ছেন৷ এভাবে ধাক্কাধাক্কি, চিৎকার করলে হবে না। আমরা আজ মেয়রের কাছে যাব। ফিল্ডে থাকা ব্যক্তিদের কাজে সমস্যা হচ্ছে।''