মেয়রের পরামর্শ অনুযায়ী তিনি কলকাতা পুরসভার হেডকোয়ার্টারে এসে ফাইল জমা দিয়েছিলেন। তিন মাস আগে সেই ফাইল জমা দিলেও কাজ একটু এগোয়নি। তাই বাধ্য হয়ে আজ ফের ফোন করেন টক টু মেয়রে।শ্যামসুন্দর বাবুর ওই ঠিকানা তাঁর বাবা রাজারাম সাউ এর নামে রয়েছে। ফলে জমি কেনার বিষয়ে কিছু সমস্যা তৈরি হয়েছে।
এভাবে ফাইল আটকে রাখায় ক্ষুব্ধ মেয়র স্পেশাল কমিশনার সোমনাথ দে কে উদ্দেশ্য করে বলেন, এবার একটা সিদ্ধান্ত নিন। এর আগে ২ নভেম্বর অ্যাসেসমেন্ট বিভাগের তিন আধিকারিক কে শোকজ করা হয়েছিল। ২৫ নভেম্বর তাঁদের সাসপেন্ড করা হয়। দেড় বছর ধরে ফাইল আটকে রাখার অভিযোগে।
advertisement
আরও পড়ুন, রাজ্যে থাকা কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাদের বিরাট দায়িত্ব, এবার এই বিষয়ে তথ্য সংগ্রহের নির্দেশ
ক্ষুব্ধ মেয়র এদিন বলেন তিনজনকে সাসপেন্ড করেও শিক্ষা হয়নি। এবার একটা সিদ্ধান্ত নিন একমাস টেবিলে ফাইল আটকে রাখলেই শোকজ করা হবে এবং তিন মাস আটকে রাখলে কেন সাসপেন্ড করা হবে না তা জানাতে হবে। কলকাতা পুরসভার কাজে গতি বাড়াতে আগেও মেয়র নানান পদক্ষেপ নিয়েছেন।
আরও পড়ুন, ফের জামিন পেলেন সাকেত, প্রতিবাদ জানিয়ে নির্বাচন কমিশনকে চিঠি তৃণমূলের
কলকাতা পুরসভাকে ডিজিটাল করা হয়েছে বিভিন্ন বিভাগে। এখন সরাসরি না এসেও, কলকাতা পুরসভার কাজ মেটানো যায়। লাইসেন্স থেকে শুরু করে পুরসভার সম্পত্তিকর মেটানো বেশিরভাগ কাজই এখন অনলাইনে করা যায়। যাতে কাজ ফাইল বন্দি হয়ে না থাকে, সেই জন্যই মেয়রের এই ভাবনা।