অন্যদিকে চলতি মাসেই বেশ কয়েকবার শিরোনামে আসে ঝালদা পুরসভা। পুরুলিয়ার ঝালদা পুরসভার পুরপ্রধান শীলা চট্টোপাধ্যায় এবং আরও চার কংগ্রেস কাউন্সিলর বুধবার যোগ দেন তৃণমূলে। পুরপ্রধান ও চার কংগ্রেস কাউন্সিলর ঘাসফুলে শিবিরে যোগ দেওয়ায় ঝালদা পুরসভা ফের চলে যায় তৃণমূলের দখলে। এই পুরসভা ঘিরে রাজনৈতিক টানাপড়েনের জন্যই কংগ্রেস কাউন্সিলর তপন কান্দুকে খুন হতে হয়েছিল বলে দাবি করেন কংগ্রেসের স্থানীয় নেতৃত্ব৷
advertisement
আরও পড়ুন, সকাল থেকে সুখবর, একের পর এক মেডেল, ফের এল সোনা-রুপো
আরও পড়ুন, কোভিডেঙ্গির লক্ষণ কী! কী করে বুঝবেন এই দুই রোগের প্রভাবেই শরীর কাহিল? দেখুন
সেই সময়ে, গোটা বিষয়টিকে তৃণমূলের ‘সর্বভূক রাজনীতি’ বলে তীব্র আক্রমণ করেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীররঞ্জন চৌধুরী। ঝালদা পুরসভা দখলের পরে ‘ইন্ডিয়া’ জোটের শরিক মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তৃণমূল কংগ্রেসের তুমুল সমালোচনা করেন তিনি। অধীর বলেন, ‘‘সমস্ত জায়গা দখল করে বিরোধী শূন্য করতে চায় রাজ্যের বর্তমান শাসকদল৷ এটা তৃণমূলের সর্বভূক রাজনীতি৷ মাত্র ১২টা আসনের ঝালদা পুরসভার দখল নিতে যেভাবে ওরা উঠে পড়ে লেগেছিল, তাতে এতদিন দিন যে স্থানীয় কংগ্রেস নেতারা বিষয়টিকে ঠেকিয়ে রেখেছিলেন, সে জন্য তাঁদের ধন্যবাদ জানাই।’’ সেই ঘটনার কয়েকমাসের মধ্যেই এবার কলকাতার পুরসভার কংগ্রেস কাউন্সিলর যোগ দিলেন তৃণমূলে।