কলেজ সূত্রে খবর, ১৫ ই অগাস্টের মধ্যে কলেজকে মুড়ে ফেলা হচ্ছে সিসি ক্যামেরায়। ই-টেন্ডারিং কমিটি করে কলেজের কোন কোন জায়গায় কতগুলি সিসি ক্যামেরা আরও বসানোর প্রয়োজন রয়েছে তা নির্ধারণ করে ক্যামেরা বসানোর কাজ হবে। অগাস্টের মধ্যেই দু’জন প্রাক্তন সেনা জওয়ানকে নিরাপত্তারক্ষী হিসেবে নিয়োগ করা হবে কলেজে।
advertisement
অভিযোগ কলেজের নিরাপত্তারক্ষীর ঘরেই ছাত্রীকে ধর্ষণ করে ঘটনার মূল অভিযুক্ত মনোজিত্ মিশ্র। ঘটনায় মূল অভিযুক্ত মনোজিত্-সহ তার আরও তিন বন্ধুকে এবং নিরাপত্তারক্ষীকেও গ্রেফতার করেছে পুলিশ। মূল অভিযুক্ত কলেজের প্রাক্তন ছাত্র এবং অস্থায়ী কর্মী। ফলে নতুন করে অস্থায়ী কর্মী নিয়োগের ক্ষেত্রেও সতর্ক কলেজ। কলেজ থেকে আপাতত ছেঁটে ফেলা হয়েছে সব অস্থায়ী কর্মীকে,(কারোর চুক্তি পুনর্নবীকরণ হয়নি) আপাতত আর কোনও অস্থায়ী কর্মী নিয়োগ করা হবে না কলেজে।
পাশাপাশি মূল অভিযুক্তের কলেজে ‘দাদাগিরি’ নিয়েও হয়েছে প্রচুর চর্চা। কলেজের দেওয়ালে বড় বড় করে নাম লেখা থাকত মনোজিতের। সূত্রের খবর, এবার কলেজের দেওয়াল থেকে অতি দ্রুত মুছে ফেলা হবে মনোজিতের নাম। রঙের কাজও শুরু হবে অতি দ্রুত।