৩ ডিসেম্বর সংগঠনের তরফে পুলিশ সুপার, জেলাশাসক-সহ প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরে লিখিত ভাবে অভিযোগ জানানো হয়েছে। চা বাগান মালিকপক্ষের সংগঠনের অভিযোগে বলা হয়েছে, নকশালবাড়ি ব্লকের বহু পুরনো বেলগাছি চা বাগানের পাশে যে ভাবে ‘বেআইনি’ বালি-পাথর তোলা হচ্ছে, তা ভয়ানক পরিস্থিতিতে পৌঁছেছে। এই কাজ দ্রুত বন্ধ না হলে নদীখাত পরিবর্তণ হয়ে চা বাগানের একাংশ আগামী বর্ষায় বন্যায় ভেসে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করা হয়েছে।
advertisement
পুলিশ সূত্রের খবর, মহানন্দা, বালাসন, ডুমুরিয়া, মাঞ্ঝা বা মেচি নদীতে বালি মাফিয়ারা সক্রিয় বলে অভিযোগ। তা ছাড়া একাধিক চা বাগান বস্তি, জঙ্গল লাগোয়া ছোট নদী, ঝোরা থেকেও বালি তোলা হচ্ছে বলে অভিযোগ। নকশালবাড়ির বেলগাছি ছাড়াও জাবরা বাগানের চেঙ্গা নদী থেকে বালি তোলা হয়।
আরও পড়ুনঃ প্রতিটি সাদা চুল কুচকুচে কালো হবে গোড়া থেকে! ম্যাজিকের মতো কাজ ঘরোয়া ৫ টোটকায়! বয়স ধরতে পারবেন না
অটল চা বাগানের চেঙ্গা নদী, মেচি নদীর রকমজোত, নিউ চামটা, গুলমা, বালাসনের পুটিনবাড়ি এবং এমএম তরাই চা বাগান থেকে বেআইনি ভাবে বালি তোলার অভিযোগ রয়েছে। এছাড়া জমিতে বেআইনি নির্মাণ বাড়ছে। সেই প্রসঙ্গে রাজ্যের অবস্থান জানালেন মন্ত্রী। এদিন বিধানসভায় বিজেপি বিধায়ক আনন্দময় বর্মণ চা বাগানের জমিতে বে-আইনি নির্মাণ নিয়ে সরব হন। অভিযোগ চা বাগানের কোটি টাকার জমিতে বে আইনি নির্মাণ কাজ চলছে। একাধিক বিরোধী দলের বিধায়কদের বক্তব্য বহু চা বাগানেই এই অবস্থা চলছে।