রাজ্যের মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম (Firhad Hakim) বলেন, ''কেন্দ্রীয় বাহিনী, পুলিশ, ইভিএম একযোগে কাজ করেছে। এটা ২০২৪-এ বজায় থাকবে না। যেখানে উন্নাও, হাথরসের মতো ঘটনা, কৃষকদের পিষে মেরে দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে, সেখানে মানুষ সব ভুলে বিজেপিকে ভোট দিয়েছে, এটা হতে পারে না। ২০২৪-এর জন্য আমাদের লড়াই জারি থাকবে।''
আরও পড়ুন: মিলে যাচ্ছে এক্সিট পোল, উত্তর প্রদেশে ফের রমরমিয়ে যোগী-রাজের ইঙ্গিত!
advertisement
উত্তর প্রদেশ নয়, তৃণমূলের অনেক বেশি নজর ছিল গোয়াতে। কিন্তু আরব সাগরের তীরেও তেমন দাঁত ফোটাতে পারেনি পশ্চিমবঙ্গের শাসক দল। তৃণমূল জোট গোয়ায় ৩ আসনে এগিয়ে থাকলেও সরকার গঠনে বিজেপির পথ প্রায় প্রশস্ত। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় নিজে রয়েছেন গোয়ায়। গোয়াতে তৃণমূল ফ্যাক্টর প্রসঙ্গে ফিরহাদ বলেন,''অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় রয়েছেন। দলের শীর্ষ নেতৃত্ব আলোচনা করবেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন।''
আরও পড়ুন: ডুয়ার্সে চাওয়া হচ্ছে গুন্ডা ট্যাক্স? অডিও প্রকাশ্যে আসতেই শুরু বিতর্ক
তবে, পাঁচ রাজ্যের নির্বাচনে পঞ্জাবে আপ-এর উঠে আসা নিঃসন্দেহে তাৎপর্যপূর্ণ। যদিও পঞ্জাবে আপ-এর জয়ের থেকে বেশি কংগ্রেসের ব্যর্থতাকেই বড় করে দেখছেন ফিরহাদ হাকিম। তাঁর কথায়, ''কংগ্রেসের থেকে মানুষ মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে। ওঁদের উচিত আমাদের সঙ্গে যোগ দিয়ে জাতীয় রাজনীতিতে বিজেপির বিরুদ্ধে লড়াইয়ের ময়দানে থাকা।''