কমিশন সূত্রে খবর, পুরভোটের ১৭ দিন আগে থেকেই করোনা পরিস্থিতির উপরে নজর রাখতে শুরু করবে তারা৷ এর জন্য স্বাস্থ্য দফতরের থেকে প্রতিদিন রিপোর্ট নেবে কমিশন৷ প্রতিটি সেক্টর অফিসে ভোটের তিন থেকে চার দিন আগে বিশেষ কোভিড শিবির করবে কমিশন ও স্বাস্থ্য দপ্তর। যে সমস্ত ভোটাররা দ্বিতীয় ডোজের টিকা সময় হয়ে যাওয়া সত্ত্বেও এখনও নেননি, ওই শিবিরেই তাঁদের টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে৷
advertisement
আরও পড়ুন: পরীক্ষা কম হওয়া সত্ত্বেও বাড়ছে করোনা সংক্রমণের হার, উদ্বেগে চিকিৎসকরা
এর পরেও যদি ভোটের সময় কোনও ভোটার করোনা আক্রান্ত হন, তাঁদেরকেও বুথে নিয়ে এসে ভোট দেওয়ানোর ব্যবস্থা করবে কমিশন৷ তার জন্য কলকাতা পুরসভার প্রতিটি বরোতে তিনটি করে অ্যাম্বুল্যান্স রাখা থাকবে৷ ভোটের শেষ এক ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত ভোটারদের অ্যাম্বুল্যান্সে করে বুথে নিয়ে আসার ব্যবস্থা করবে কমিশন৷ প্রার্থীদের প্রচার, মনোনয়ন জমার ক্ষেত্রেও কোভিড বিধি মেনে চলার নির্দেশ দিয়েছে কমিশন৷
এর পাশাপাশি নির্বাচনের প্রচার পর্বে প্রার্থীদের খরচের ঊর্ধ্বসীমা বাড়ালো কমিশন৷ পুরসভা এলাকায় প্রায় চল্লিশ শতাংশ এবং পুরনিগম এলাকায় প্রায় ৩৫ শতাংশ খরচ বৃদ্ধির অনুমতি দিয়েছে কমিশন৷ অর্থাৎ, ২০১৩ সালে কোনও প্রার্থী প্রতি ভোটার পিছু ৬ টাকা খরচ করতেন, এখন তিনি সেখানে আট টাকা খরচ করতে পারবেন।