রাজ্যকে উত্তরে লেখা চিঠিতে ইউনেস্কোর পরিচালক ও প্রতিনিধি এরিক ফল্ট জানিয়েছেন, তিনি এবং ইনট্যানজিবল কালচারাল হেরিটেজের কনভেনশনের সচিব টিম কার্টিস আগামী ১ সেপ্টেম্বর কলকাতায় প্রাক পুজো শোভাযাত্রায় অংশ নেবেন। বাংলার এই ঐতিহ্যের অংশ ও সাক্ষী হওয়ার সুযোগ হারাতে চান না তাঁরা।
আরও পড়ুন- জেডিইউ ভাঙতে চান অমিত শাহ, অভিযোগ নীতীশের,'বিশ্বাসঘাতক' বলে পালটা আক্রমণ বিজেপির
advertisement
ইউনেস্কোর ইনট্যানজিবল হেরিটেজের স্বীকৃতি পেয়েছিল বাংলার অন্যতম শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গাপুজো। ফ্রান্সের প্যারিসে আয়োজিত ইন্টারগভর্নমেন্ট কমিটির ষষ্ঠদশ অধিবেশনে ‘কলকাতার দুর্গাপুজো’কে ইউনেস্কোর ‘ইনট্যানজিবল কালচারাল হেরিটেজ অব হিউম্যানিটি’-র তালিকায় স্থান দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন- "অন্য কোথাও যাব না, বিজেপিতেই থাকব," টালমাটাল গেরুয়া দলেই আস্থা বিহারের মন্ত্রীর
কলকাতার শারদোৎসবের জন্য আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি আদায়ে উদ্যোগী হয়ে রাজ্য সরকার কেন্দ্রীয় মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রকের মাধ্যমে আবেদন পাঠিয়েছিল রাষ্ট্রপুঞ্জের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সাংস্কৃতিক বিভাগে। সেই আবেদনের মূল্যায়ন করেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিরা। সেই বিচারেই ‘হেরিটেজ’ তকমা পায় দুর্গোৎসব। ২০১৭ সালে কুম্ভমেলাকে এই ধরনের স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছিল।