TRENDING:

অতীতের আঁকার শিক্ষক আজ ভিক্ষুক, রং তুলির বদলে হাতে ভিক্ষাবৃত্তির খুচরো পয়সা

Last Updated:

Drawing teacher turned into beggar: এক সময় বাগনানে বাড়ির কাছে বেশ কয়েকটি শিশুকে আঁকা শেখাতেন।তাতে মাসে সবমিলিয়ে দেড় থেকে দু হাজার টাকা হত

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
কলকাতা : জীবনটাকে তিনি কোনও সংগ্রাম বলেই মনে করেন না। তাঁর কাছে সব কিছু স্বাভাবিক। বলেন, ভগবান সবার জন্য সবকিছু দেন না।এই কথা বলছিলেন শারীরিক প্রতিবন্ধী জয়ন্ত জানা। যদি কলকাতা প্রেসক্লাবের পেছন দিয়ে হেঁটে নিউমার্কেটের দিকে যান, জয়ন্তকে দেখতে পাবেন  রাস্তার ধারে বসে ভিক্ষে করতে।
শারীরিক প্রতিবন্ধকতাকে বাধা হয়ে উঠতে দেননি
শারীরিক প্রতিবন্ধকতাকে বাধা হয়ে উঠতে দেননি
advertisement

এক সময় বাগনানে বাড়ির কাছে বেশ কয়েকটি শিশুকে আঁকা শেখাতেন।তাতে মাসে সবমিলিয়ে দেড় থেকে দু হাজার টাকা হত। তবে কোনওভাবেই সংসার চলত না। জয়ন্ত নিজেকে স্বনির্ভর করবার জন্য বরাবরই উদ্যোগী ছিলেন। তবে বিভিন্ন ভাবে চেষ্টা করেও কোন লাভ হয়নি তার।  শারীরিক প্রতিবন্ধকতাকে বাধা হয়ে উঠতে দেননি। প্রতিদিন বাসের পাদানিতে উঠতে গেলে, দুটি হাতে ভর করে ওঠেন! কিন্তু সেখানেও সাবলীলতার অভাব নেই।

advertisement

আরও পড়ুন :  বিয়ের আগেই জন্ম প্রথম দুই ছেলের, বাল্যসখী থেকে স্ত্রী হওয়া আন্তোনেলা জীবনের সব লড়াইয়ে পাশে থেকেছেন মেসির

জয়ন্ত বলেন, কারওর সাহায্য ছাড়াই সব কিছু করতে পারবেন। তিনি আগে মেলায় ছোটখাটো দোকান দিতেন। সেখানেও তেমন টাকা রোজগার হত না।  ওঁর বড় স্বপ্ন, নিজে রোজগার করে অনেক বড়লোক হবেন এবং নিজের স্বপ্নের মতো করে বাঁচবেন।সরকারের থেকে কোনও সাহায্য পান কি? জিজ্ঞাসা করতেই ওর উত্তর, " মাসে হাজার টাকা করে পাই। ওতে কী হবে? "

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

কোনও উপায়ন্তর না দেখে ভিক্ষেবৃত্তিকেই বেছে নিতে বাধ্য হয়েছেন অতীতের এই আঁকার শিক্ষক।

বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
অতীতের আঁকার শিক্ষক আজ ভিক্ষুক, রং তুলির বদলে হাতে ভিক্ষাবৃত্তির খুচরো পয়সা
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল