আরও পড়ুন– ৫ দিনে ৩০ হাজার টাকা ! রাঁচির মেয়ের লাভজনক ব্যবসা অঢেল টাকা এনে দিতে পারে আপনাকেও
দক্ষিণ কলকাতার পদ্মপুকুর, টালিগঞ্জ এলাকাতেও উল্লেখযোগ্য বায়ুদূষণের মাত্রা। এই দুই এলাকায় বায়ু দূষণের মাত্রা ছিল ২০০-রও বেশি। তুলনামূলকভাবে কম বায়ু দূষণের মাত্রা হেদুয়া-সহ উত্তর কলকাতার একাধিক এলাকায়। হাওড়ার ঘুষুড়িতে বায়ু দূষণের মাত্রা ৩০০ পেরিয়েছে।
advertisement
এদিকে শব্দ দূষণেও কলকাতাকে টেক্কা দিল জেলা। পূর্ব বর্ধমানের মেমারি ও নবগ্রাম থেকে সবথেকে বেশি শব্দ দূষণ। দীপাবলির রাতে পূর্ব বর্ধমানের মেমারিতে ১০০ ডেসিবেল পেরোলো শব্দ দূষণ। একই অবস্থা নবগ্রামেও। কোচবিহারের দিনহাটা এলাকাতেও শব্দ দূষণ ১০০ ডেসিবেল পেরিয়েছে। কলকাতার বালিগঞ্জ, সল্টলেক, যাদবপুর এলাকায় শব্দ দূষণ ৯০ ডেসিবেল-এর কাছাকাছি ছিল মঙ্গলবার রাত ১টা পর্যন্ত।
আরও পড়ুন– আচমকাই হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে প্রয়াত গায়ক-অভিনেতা ঋষভ ট্যান্ডন ! শোকস্তব্ধ বিনোদন জগৎ
এদিকে দীপাবলির পর এক দিন কেটে গিয়েছে। দ্বিতীয় দিনেও রাজধানী দিল্লির বাতাসের গুণমানে কোনও হেরফের হয়নি। মঙ্গলবার রাতেও সুপ্রিম কোর্টের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে গভীর রাত পর্যন্ত চলেছে বাজি পোড়ানোর ধুম। ফলে বুধবার সকালেও দিল্লির বাতাসের গুণমান সূচক (এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স বা AQI) থেকে গিয়েছে ‘খুব খারাপ’-এর পর্যায়েই।
কেন্দ্রীয় দূষণ নিয়ন্ত্রক বোর্ড (CPCB)-র ওয়েবসাইটে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, বুধবার সকাল ৭টা নাগাদ দিল্লির গড় একিউআই রেকর্ড হয়েছে ৩৪৫, যা ‘খুব খারাপ’ শ্রেণিতে পড়ে। শহরের মোট ৩৮টি পর্যবেক্ষণকেন্দ্রের মধ্যে ৩৪টিই রয়েছে ‘রেড জোন’-এ। বেশির ভাগ এলাকাতেই বাতাসের গুণমান ‘খুব খারাপ’ থেকে ‘ভয়ানক’ পর্যায়ে। পঞ্জাব বাগ এবং ওয়াজ়িরপুরে বাতাসের গুণমান ৪০০-র গণ্ডি ছাড়িয়ে গিয়েছে।