কলকাতার দৃশ্যদূষণ নিয়ে ফিরহাদ বলেছিলেন, ''এ বার থেকে শহরের কোথায় কোথায় হোর্ডিং লাগানো যাবে, তার পূর্ণাঙ্গ তালিকা তৈরি করবে পুরসভা। কোন রাস্তায় কতগুলি হোর্ডিং লাগানো যাবে, সেই হিসেবও বলে দেওয়া হবে কলকাতা পুরসভার তরফে।'' ফিরহাদ স্পষ্ট জানান, প্রস্তাবিত নীতি অনুযায়ী শহরের যে কোনও প্রান্তে হোর্ডিং লাগাতে হলে পুরসভার অনুমতি নিতে হবে।
advertisement
আরও পড়ুন: অন্যের ঘাড়ে দোষ চাপানো হচ্ছে! ফুঁসে উঠলেন দিলীপ ঘোষ! নিশানায় কিন্তু 'বড়' মুখ
আর এক্ষেত্রে ফিরহাদের বক্তব্যকে সমর্থন করেছেন দিলীপ ঘোষ। মোদ্দা কথা, দৃশ্যদূষণ ঠেকাতে ফিরহাদ হাকিমের ভাবনাকে সমর্থন জানিয়েছেন দিলীপ ঘোষ। তাঁর কথায়, ''দৃশ্যদূষণ মূলক রাজনৈতিক বিজ্ঞাপনী প্রচার সম্পূর্ণ বন্ধ করে দেওয়া উচিত নির্বাচন কমিশনের। খুলে দেওয়ার আগে লাগাতে দেওয়াই উচিত নয়। হোডিং লাগালেও তা নির্ধারিত সময়ের মধ্যে খুলে না দিলে পুরসভা তা খুলে দিক, খরচ নেওয়া হোক বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের কাছ থেকে। পুরসভার সিদ্ধান্তকে স্বাগত।''
আরও পড়ুন: সোমবার থেকে বাংলার বহু এলাকায় দীর্ঘক্ষণ বন্ধ থাকবে ইন্টারনেট? কারণ কী জানেন!
দ্বিতীয়বারের জন্য কলকাতা পুরসভার মেয়র পদে দায়িত্ব নিয়েই কলকাতার উন্নয়নে ছকে রাখা যাবতীয় পরিকল্পনার কথা সবিস্তারে জানিয়েছেন ফিরহাদ হাকিম। এবার থেকে ৬ মাস অন্তর রিপোর্ট কার্ড পেশ করবে কলকাতা পুরসভা। তখনই তিনি জানিয়েছিলেন, বিজ্ঞাপনের দৃশ্য দূষণ নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করবে পুরসভা। দূষণ নিয়ন্ত্রণ করতে কমিটি গঠনের কথাও সে সময় তিনি বলেছিলেন। এবার সেই পথেই ধীরেধীরে এগোতে চাইছেন কলকাতার মেয়র।