অখিলেশ যাদব ও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মধ্যে হতে চলা বৈঠক জাতীয় রাজনীতিতেও আলাদা মাত্রা পেয়েছে। এদিনও ফের বিজেপির সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ ওই প্রসঙ্গে বলেন, ''এমন বৈঠক এর আগেও হয়েছে। অখিলেশ যাদব ও অনেকে এসেছেন ২০১৯ সালে। কিন্তু কে কাকে সাহায্য করেছে! সবারই তো আসন কমেছে, অনেকের প্রতিনিধিই নেই এখন লোকসভায়। এই সব নাটক নির্বাচনের আগে হয়। সাধারণ ভোটারদের বিভ্রান্ত করার চেষ্টা হয় যে এই করে দেব, ওই করে দেব।" এরপরই দিলীপের সংযোজন, ''আগে পশ্চিমবঙ্গের মুখ হোন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তারপর অন্য কিছু হবেন।''
advertisement
আরও পড়ুন: 'টিপু' লড়বেন কোথা থেকে? মতামত দেবে আজমগড়ের জনতা
দিলীপের সংযোজন, ''মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এর আগেও লখনউ, পাটনা গিয়েছেন। কিছুই প্রভাব পড়েনি। ওখানে ওঁর পার্টি বলতেই কিছু নেই, বাকিদের কী সাহায্য করবেন? তৃণমূলের কী প্রভাব আছে উত্তরপ্রদেশে? আসলে অখিলেশ যাদব বুঝতে পেরেছেন, পরাজয় নিশ্চিত। তাই নতুন লোক নিয়ে ভিড় করার চেষ্টা করছেন। ওখানকার লোক যোগীকে দেখেছেন। সবাই সব দেখেই ভোট দেবেন।"
আরও পড়ুন: ভোর চারটে, পার্ক সার্কাসে এক সাফাইকর্মী যা দেখলেন, ফের সমাজের মাথা হেঁট!
পাল্টা তৃণমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষের কটাক্ষ, ''দিলীপ বাবু হেরে ভূত হয়ে এখন বলছেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে পশ্চিমবঙ্গের মুখ হতে আগে। এগুলো রাজনৈতিক হতাশার কথা। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যে সর্বভারতীয় নেত্রী, সেই সার্টিফিকেট দিলীপ বাবুকে দিতে হবে না।''