আরও পড়ুন ICSE 10th Results 2022 Declared: রাজ্যে প্রথম আসানসোলের অভয় কুমার সিংহানিয়া, প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৮
সেগুনের চাহিদা বাজারে তুঙ্গে। ফ্ল্যাট বাড়িতে বিভিন্ন সৌখিন জিনিস সাজানোর জন্য এই সেগুন কাঠের ফার্নিচার, দরজা, জানালা ব্যবহার করা হয়। কিন্তু এর দাম এতোটাই আকাশ ছোঁয়া যে বহুমূল্য সেগুন কিনতে মধ্যবিত্ত পকেটে টান পড়ে।কিন্তু এই সেগুন কাঠ আসছিল মায়ানমার থেকে। রাতে অন্ধকারে ধুলাগড় হয়ে নাগপুরে পাচারের উদ্দেশ্য ছিল।
advertisement
চোদ্দ টন সেগুন কাঠ উদ্ধার করে কাস্টমস। পঞ্চাশ লক্ষ টাকার সেগুন কাঠ সহ একটি ট্রাক আটক করলেন কাস্টমস আধিকারিকরা। মায়ানমার থেকে এরাজ্য হয়ে নাগপুরে ওই সেগুন কাঠ পাচার করার পিছনে কাদের হাত রয়েছে? কারা জড়িত? রাতে অন্ধকারে কারা ওই সেগুন বিভিন্ন জায়গায় পাচার করছে? এসব খতিয়ে দেখছেন কাস্টমস আধিকারিকরা।
বহুমূল্য এই সেগুন কাঠ পাচারের ট্রানসিট রুট কি তাহলে এই রাজ্য হয়ে উঠেছে? গোয়েন্দাদের দাবি, এর পিছনে বড়সড় চক্র রয়েছে। এতো পরিমাণ সেগুন কাঠ কি উদ্দেশে পাঠানো হচ্ছিল? কাস্টমস গোপন সূত্রে খবর পেয়ে অভিযান চালায়। ধুলাগরের কাছে আসতেই ট্রাকটিকে আটক করে কাস্টমস। এরপরই ট্রাকের পিছনে দেখা যায় বিপুল পরিমাণ সেগুন কাঠ। যা দেখে চক্ষু ছানাবড়া গোয়েন্দাদের। কাস্টমস আধিকারিকরা এরপরই ওই বিপুল পরিমান সেগুন কাঠ বাজেয়াপ্ত করেন। মায়ানমার থেকে বিভিন্ন হাত বদলে এই সেগুন এসে পৌছাচ্ছে এরাজ্যতে। এরপর এরাজ্য হয়ে বিভিন্ন জায়গায় পাচার হচ্ছে সেগুন কাঠ। সেগুন কাঠের চাহিদা বাজারে সব থেকে বেশি। তাই ক্রেতাদের চাহিদাও তুঙ্গে। তবে কাস্টমস আধিকারিকদের দাবি, এটা একটা আন্তর্জাতিক পাচার চক্র। যার পিছনে বড় মাথা রয়েছে।