কিন্তু সোমবার ফের স্কুল সার্ভিস কমিশন নিয়ে হাইকোর্টে মামলা করা হয়েছে ৷ একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণিতে শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে মামলা ৷ এর ফলে কী ফের থমকে গেল শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া ৷ তাহলে কী ফের আইনি জটে আটকে যাবে নিয়োগ ? মাথায় হাত চাকরিপ্রার্থীদের ৷
এর আগেই স্কুল কমিশনের তরফে জানানো হয়েছিল, ফলপ্রকাশ হলেও নিয়োগ আপাতত করা হচ্ছে না ৷ ফলাফল প্রকাশের পরবর্তী পদক্ষেপ চাকরিপ্রার্থীদের নথি ভেরিফিকেশন এবং ইন্টারভিউ ৷ জটিলতা ছিল।তা আরোও বাড়ল।
advertisement
কমিশন সূ্ত্রে খবর, ইতিমধ্যেই কর্মরত শিক্ষকদের নিয়ে একটি মামলা হাইকোর্টে বিচারাধীন।মূলত এই মামলার উপর নির্ভর করছে মেধা তালিকায় কর্মরত শিক্ষকদের সুযোগ পাওয়ার বিষয়টি।ফলাফল বের করলেও চাকরির সুপারিশের উপর স্থগিতাদেশ রয়েছে।তাই লিখিত পরীক্ষার ফলাফল বের করলেও আশঙ্কা থেকেই যাচ্ছে। চাকরির সুপারিশের ওপর এখনও হাইকোর্টের স্থগিতাদেশ রয়েছে ৷
তিনটি বিভাগে একাদশ-দ্বাদশের শিক্ষক নিয়োগের লিখিত পরীক্ষার ফলপ্রকাশ করেছে কমিশন ৷ মূলত তথ্য যাচাই এর জন্য ডাকা হয়েছে,তথ্য যাচাই এর জন্য ডাকা হয়নি এবং প্রার্থীরা বাতিল- এই তিনভাগে ফলপ্রকাশ করেছে কমিশন ৷
1:1.4 অনুপাতে ডাকা হচ্ছে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের ৷ অর্থাৎ ১০টি শূন্যপদের জন্য ১৪জন পরীক্ষার্থীকে ডাকা হবে ৷ তথ্য যাচাইয়ের জন্য ডাকা সব পরীক্ষার্থীদের ইন্টারভিউ সম্পূর্ণ হওয়ার পরও যদি শূন্যপদ থাকে তাহলে ‘তথ্য যাচাই এর জন্য ডাকা হয়নি’ বিভাগ থেকে পরীক্ষার্থীদের ডেকে পাঠানো হবে ৷
মোট পরীক্ষার্থী ছিল ১লক্ষ ৫৩হাজার ৷ গত ৪ঠা ডিসেম্বর নেওয়া হয়েছিল এই পরীক্ষা ৷ কমিশনের আশা, জুনের প্রথম সপ্তাহের মধ্যেই তথ্য যাচাই এর কাজ শেষ ইন্টারভিউ প্রক্রিয়া শেষ করা যাবে।এদিকে মঙ্গলবার দ্রুত নিয়োগ প্রক্রিয়া শেষ করার দাবিতে এসএসসি অফিসে বিক্ষোভ দেখান প্রাথীরা ৷