ঘটনাস্থলে আতঙ্ক ছড়ায় অন্যান্য কর্মীদের মধ্যে। পড়ুয়াদের মধ্যে ছড়ায় তীব্র ক্ষোভ। তাঁদের প্রশ্ন, “এই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে এসে যদি মাথার উপর ছাদ না থাকে, তবে নিরাপত্তা কোথায়?”
রাতের ট্রেনে সবাই যখন ঘুমে অচেতন, চালকরা কী কথা বলেন? ৯৯.৯৯% মানুষ জানেন না এই গোপন কথা!
কেজিপিছু ৩৫ টাকায় কিনে ৮০ টাকায় বিক্রি! মাত্র ৩০ দিনেই আয় ৫০ হাজার টাকা, জানুন এই ব্যবসার উপায়!
advertisement
প্রসঙ্গত, এটি নতুন নয়। কিছু মাস আগেই বীডন স্ট্রিটে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের লেডিস হোস্টেলের ছাদের বিম ভেঙে পড়েছিল হুড়মুড়িয়ে। তখন চরম আতঙ্কে হোস্টেলের সব পড়ুয়াদের সেখান থেকে সরিয়ে নিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছিল কর্তৃপক্ষ। সেই ঘটনার পর পরিকাঠামোগত সংস্কার ও নিরাপত্তার আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে। কিন্তু বাস্তবে তা কতটা কার্যকর হয়েছে, তা নিয়ে ফের উঠছে প্রশ্ন।
আক্রান্ত মহিলা কর্মীর চিকিৎসার দায়িত্ব কে নেবে? বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ কি এ বারও শুধু ‘তদন্ত’ আর ‘আশ্বাস’ দিয়ে দায় ঝেড়ে ফেলবে? ছাত্রছাত্রীদের ক্ষোভ তীব্রতর হচ্ছে, আর পুরনো প্রশ্নটা ফিরে আসছে নতুন করে — “এই বিশ্ববিদ্যালয় কি আদৌ নিরাপদ?”