প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতিতে দুই CBI নির্দেশ চ্যালেঞ্জ করে রাজ্য এবং প্রাথমিক বোর্ড। একইসঙ্গে প্রাক্তন সভাপতি মানিক ভট্টাচার্যের অপসারণ সিদ্ধান্তও চ্যালেঞ্জ করা হয়েছিল। ২০১৭ দ্বিতীয় নিয়োগ প্রক্রিয়া লুকিয়ে করা হয় কোনও বিজ্ঞপ্তি ছাড়াই, এমনটাই অভিযোগ ওঠে। ভুল প্রশ্নে বাড়তি ১ নম্বর বেছে বেছে দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ ওঠে।
আরও পড়ুন: জমা পড়েছে রিপোর্ট, পরিস্থিতি ভাল নয়, শুরু হল বন্দরের রাস্তা সংস্কারের কাজ!
advertisement
পর্ষদের বাইরে দীর্ঘদিন বিক্ষোভ প্রদর্শন করে চাকরিপ্রার্থীরা। সেই মামলাতেই সিবিআই তদন্তের নির্দেশ ছিল বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের। সেই একক বেঞ্চের নির্দেশ চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে যায় রাজ্য। ২০১৪ সালের প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে শাসক দলের নেতা-মন্ত্রীরা টাকার বিনিময়ে চাকরি দিয়েছেন, এই অভিযোগ সংক্রান্ত মামলা গ্রহণযোগ্য বলে আগেই রায় দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট ৷
তবে সব পক্ষকেই নিজেদের বক্তব্যের সপক্ষে আরও তথ্য প্রমাণ আদালতে হলফনামা দিয়ে জানানোর নির্দেশ দিয়েছিল আদালত। উল্লেখ্য, এর আগে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের সিঙ্গল বেঞ্চ ২০১৪ সালের প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি মানিক ভট্টাচার্যকে অপসারণ করার নির্দেশ দিয়েছিল। পাশাপাশি নিয়োগ দুর্নীতি খতিয়ে দেখতে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিল আদালত।